অনুপ চেটিয়ার হাত ধরেই ভারত-বাংলাদেশ বন্দী বিনিময় শুরু হচ্ছে –ভারতীয় দৈনিক যুগশঙ্খ
আবুল হাসনাত মোঃ রাফি ॥ ভারত সফর শেভারত সফর শেষে ঢাকায় ফিরে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহারা খাতুন সাংবাদিকদের বলেছেন, খুব শীঘ্রই আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আলফার সাধারন সম্পাদক অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করবে বাংলাদেশ। তিনি বলেছেন,ভারত-বাংলা নতুন বন্দী বিনিময় চুক্তি আইনেই চেটিয়াকে ফেরত দেওয়া হবে।আর চেটিয়াই হবেন ভারত-বাংলা নতুন বন্দী বিনিময় চুক্তির অধীনে প্রথম বন্দী বিনিময়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,সফরে ১৯৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।ভারতে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুই খুনিকে দেশে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।ভারত সরকার তাদের খুঁজছে । তাদের পেলেই আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে।(ভারতীয় দৈনিক যুগশঙ্খ,তারিখ-২৭-০২-২০১২ইং)
প্রস্তাবিত তিস্তার জল বণ্টন চুক্তি নিয়ে তিনি বলেন,তিস্তার জল বন্তন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর সমাধান সুত্র খুঁজছে ভারত।সফরে অর্থ মন্ত্রী প্রণব মুখাজির সঙ্গে এক অনির্ধারিত বৈঠকও হয়েছে।প্রণব বাবু এ বিষয় টি নিয়ে পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রি মমতা ব্যানাজির সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
উল্লেখ্য-ধারাবাহিক সফরের অংশ হিসেবে আট সদস্যের প্রতিনিধির দল নিয়ে ভারত সফর সেরে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন ।ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম(আলফা)র সাধারন সম্পাদক অনুপ চেটিয়া ১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশের জেলে আটক রয়েছেন।সেই সময়ের পর থেকে চেটিয়াকে ফেরত পেতে ভারত বাংলাদেশকে নানা ভাবে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল।কিন্তু বন্দী বিনিময় চুক্তি না থাকায় আইনি জটিলতায় তাকে ফেরত দেওয়া সম্ভব ছিলনা।এরপর ২০০৫ সালে ও ২০০৮ সালে অনুপ চেটিয়া বাংলাদেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন জানান।
সর্বশেষ ২০০৮ সালে জাতি সংঘ শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের কাছে করা আবেদনে চেটিয়া উল্লেখ করেন,স্বাধীন আসামের দাবিতে তিনি লড়ায় করছেন।
এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজশাহী কারাগারে আটক রয়েছেন অনুপ চেটিয়া। এর আগে ১৯৯৭ সালের ২১ ডিসেম্বর ১৬ টি দেশের মুদ্রা ও স্যাটেলাইট টেলিফোন সহ বাংলা দেশের অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ঢাকার মোহাম্মাদপুরের তাজমহল রোডের একটি বাড়ী থেকে অনুপ চেটিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।পাসপোর্ট আইন,বিদেশি মুদ্রা,বিশেষ ক্ষমতা আইন সহ চারটি মামলায় তাকে এগার হাজার টাকা জরিমানা সহ কারাদণ্ড দেওয়া হয়।ষে ঢাকায় ফিরে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহারা খাতুন সাংবাদিকদের বলেছেন, খুব শীঘ্রই আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আলফার সাধারন সম্পাদক অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করবে বাংলাদেশ। তিনি বলেছেন,ভারত-বাংলা নতুন বন্দী বিনিময় চুক্তি আইনেই চেটিয়াকে ফেরত দেওয়া হবে।আর চেটিয়াই হবেন ভারত-বাংলা নতুন বন্দী বিনিময় চুক্তির অধীনে প্রথম বন্দী বিনিময়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,সফরে ১৯৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।ভারতে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুই খুনিকে দেশে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।ভারত সরকার তাদের খুঁজছে । তাদের পেলেই আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে।(ভারতীয় দৈনিক যুগশঙ্খ,তারিখ-২৭-০২-২০১২ইং)
প্রস্তাবিত তিস্তার জল বণ্টন চুক্তি নিয়ে তিনি বলেন,তিস্তার জল বন্তন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর সমাধান সুত্র খুঁজছে ভারত।সফরে অর্থ মন্ত্রী প্রণব মুখাজির সঙ্গে এক অনির্ধারিত বৈঠকও হয়েছে।প্রণব বাবু এ বিষয় টি নিয়ে পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রি মমতা ব্যানাজির সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
উল্লেখ্য-ধারাবাহিক সফরের অংশ হিসেবে আট সদস্যের প্রতিনিধির দল নিয়ে ভারত সফর সেরে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন ।ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম(আলফা)র সাধারন সম্পাদক অনুপ চেটিয়া ১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশের জেলে আটক রয়েছেন।সেই সময়ের পর থেকে চেটিয়াকে ফেরত পেতে ভারত বাংলাদেশকে নানা ভাবে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল।কিন্তু বন্দী বিনিময় চুক্তি না থাকায় আইনি জটিলতায় তাকে ফেরত দেওয়া সম্ভব ছিলনা।এরপর ২০০৫ সালে ও ২০০৮ সালে অনুপ চেটিয়া বাংলাদেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন জানান।
সর্বশেষ ২০০৮ সালে জাতি সংঘ শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের কাছে করা আবেদনে চেটিয়া উল্লেখ করেন,স্বাধীন আসামের দাবিতে তিনি লড়ায় করছেন।
এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজশাহী কারাগারে আটক রয়েছেন অনুপ চেটিয়া। এর আগে ১৯৯৭ সালের ২১ ডিসেম্বর ১৬ টি দেশের মুদ্রা ও স্যাটেলাইট টেলিফোন সহ বাংলা দেশের অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ঢাকার মোহাম্মাদপুরের তাজমহল রোডের একটি বাড়ী থেকে অনুপ চেটিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।পাসপোর্ট আইন,বিদেশি মুদ্রা,বিশেষ ক্ষমতা আইন সহ চারটি মামলায় তাকে এগার হাজার টাকা জরিমানা সহ কারাদণ্ড দেওয়া হয়।