Main Menu

নবীনগরে জমে উঠেছে পশুর হাট

+100%-

মিঠু সূত্রধর পলাশ, নবীনগর প্রতিনিধি:  ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার প্রতিটি পশুর হাটে জমে উঠেছে। পশুর হাটের পাশাপাশি অলিগলিতেও ছড়িয়ে পড়ছে পশুর বেচাবিক্রি।হাতে প্রচুর গরু তাই দাম নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছে ক্রেতারা ও বিক্রেতারা।এবার ভারতিয় গরু না আসাতে দাম বেশি বলে জানায় বিক্রেতারা। গতকাল শনিবার সকাল থেকে নবীনগর উপজেলার বাইশমৌজা,শিবপুর,ভোলাচং,জিনোদপুর,শ্রীঘর ও নবীনগর পৌরসদরের ৬টি গরুর হাটে ক্রেতাদের সরব উপস্থিতি বিক্রেতাদেরও উৎসাহিত করে তুলেছে। গত এক সাপ্তাহ ধরে ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার সবচাইতে বড় পশুর হাট উপজেলা বাইশমোজা বাজারে নৌপথে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কয়েক হাজার পশুর উপস্থিতি দেখলেও,বিক্রি তেমন একটা ছিলনা। আলস সময় কাটছিলো বিক্রেতা-ব্যাপারিদের।কিন্তু শুক্রবার থেকে ক্রেতাদের ব্যাপক আনাগোনা মুখর ঐতিহ্য বাহী এই বাইশমোজা হাটে।
গতকাল রবিবার পৌর সদরের নবীনগর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অস্থায়ি পশুর হাটে ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৫লাক্ষ টাকা দামের গরু বিক্রয় হচ্ছে। উপজেলা সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ট্রাকে ও নৌ-যোগে হাট গুলিতে গরু আসছে। নির্দিষ্ট জায়গা ছড়িয়ে চলাচলে সড়কের ফুটপাতেও পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে এই হাট। নবীনগর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অস্থায়ি পশুর হাটে গরু কিনতে আসা দুলাল মিয়া। একটি গরু পছন্দ হলেও দরে দামে বনিবনা হচ্ছিলো না ব্যাপারীর সঙ্গে। তিনি বলেন,এবার দাম চড়া। গতবার যে গরু কিনেছিলাম ১লাখ টাকায়,ব্যাপারীরা এবার সে আকারের গরু দাম হকাচ্ছেন দেড় লাখ টাকা। ক্রেতাদের অভিযোগের বিষয়ে উপজেলার পশ্চিম ইউনিয়নের চরলাপাং থেকে আসা ব্যাপারী দ্বিন ইসলাম মিয়া বলেন,একটি গরু লালন-পালনে যে টাকা ব্যয় হয়,বিক্রি করে সে দাম পাওয়া যায় না। তার পরও দাম নিয়ে মানুষের অভিযোগের শেষ নেই।






Shares