নবীনগরে শ্বাসরোধ করে বৃদ্ধকে হত্যা




সূত্রে জানা যায়, নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের গৌরনগর গ্রামের কাউসার মোল্লা গ্রুপের ফরিদ মিয়া ও জিল্লুর রহমান চেয়ারম্যানের গ্রুপের হোসেন মিয়ার পূর্ব বিরোধের জের ধরে, রাস্তা দিয়ে গরু নেওয়ার তুচ্ছ ঘটনায় তর্কবির্তকের এক পর্যায়ে হোসেন মিয়া ও তার ছেলেরা ফরিদ মিয়ার গলায় চেপে ধরে মাটিতে ফেলে দেওয়া পর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
পরে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া পর কর্তব্যরত ডাক্তার হাজী ফরিদ মিয়াকে মৃত বলে ঘোষনা করেন।
এ বিষয়ে নবীনগর থানার ওসি (তদন্ত) রুহুল আমিন জানান, তারা পাশাপাশি বাড়ির বাসিন্দা, ফরিদ মিয়া একজন নামাজী লোক, তিনি মসজিদের সেবাযত্ন করেন। মসজিদের সামনে দিয়ে একটি মাটির রাস্তা আছে, যা কিনা বর্ষার সময় ভেঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে। হাজী ফরিদ মিয়া রাস্তা ঠিক ঠাক করতে ছিলো, এ সময় প্রতিবেশি হোসেন মিয়া পাঁচ ছয়টি গরু নিয়ে যাওয়া আসা করেন। ফলে রাস্তাটি আবার নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। হাজী ফরিদ মিয়া মসজিদের এই রাস্তা দিয়ে গরু নিতে নিষেধ করেন হোসেন মিয়াকে। এরই জের ধরে হোসেন মিয়া ও তার দুই ছেলে মাসুদ ও শাহিন হাজী সাহেবের গলায় চেঁপে ধরার পর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন, পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যায়।
« হেফাজতের আমির আহমেদ শফী আর নেই (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) কসবায় লোকমানের বিরুদ্ধে আপন বোন সমিনার সংবাদ সম্মেলন »