নবীনগরের মুক্তি প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা




আজ ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুর ২টায় এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভির ফরহাদ শামীম।
এসময় দেখা যায়, এসএসসি পাশ স্টাফ দিয়ে হাসপাতালের ল্যাব টেকনিশিয়ানের কাজ চালানো হচ্ছে। যার ল্যাব টেকনিশিয়ানের কোন ধরনের ডিপ্লোমা ও প্রশিক্ষণ নাই। আরো দুজন ল্যাব টেকনিশিয়ান উক্ত হাসপাতালে কাজ করার কথা বললেও তাদের কেউ হাসপাতালে ছিলনা এবং প্রয়োজনীয় কোন কাগজ দেখাতে পারেননি। এছাড়া উক্ত হাসপাতালের লাইসেন্সের মেয়াদ দুই বছর পূর্বে শেষ হলেও নবায়ন করা হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভির ফরহাদ শামীম জানান, এ বিষয়ে অপরাধ স্বীকার করায় মুক্তি (প্রা:) হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালককে মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৮২ এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০১৯ অনুযায়ী সর্বমোট ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও দক্ষতাসম্পন্ন টেকনিশিয়ান নিয়োগ ব্যাতিত ল্যাবের কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা:মো. হাবিবুর রহমান সহ নবীনগর থানা পুলিশ অভিযানে সহায়তা করেন।
« নবীনগরের মুক্তি প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা (পূর্বের সংবাদ)