জয় বাংলার জয়,জয় অভিবাবকদের জয়,জয় জেদ্দাস্থ আওয়ামীলীগের জয়। রাজাকার বশিরের পতন।অবশেষে জেদ্দার রাজাকার বশিরের দুর্নীতির দায় স্বীকার :জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ স্কুল এর ১৬ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমান :: আবার অডিট করার নির্দেশ জেদ্দাস্থ মাননীয় কনসুলারের
জয় বাংলার জয়,জয় অভিবাবকদের জয়,জয় জেদ্দাস্থ আওয়ামীলীগের জয়। রাজাকার বশিরের পতন।অবশেষে জেদ্দার রাজাকার বশিরের দুর্নীতির দায় স্বীকার :জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ স্কুল এর ১৬ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমান মিলায় আবার অডিট করার নির্দেশ জেদ্দাস্থ মাননীয় কনসুলার এর।
৮-১-২০১৬ জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ স্কুল এর পি জি এম এ সন্মানীত কনসাল সদস্যদের সামনে অভিবাবকদের সরব উপস্থিতি , প্রতিবাদ এবং আগের এস জি বির সদস্যবৃন্দ, আওয়ামীলীগের ইউসুপ ফারায়াজি ,দিপু,বি এনপির মান্নান,জাফর এর মুর্মুহু প্রতিবাদের রাজাকার বশিরের বার বার ক্ষমা প্রার্থনা , ৩৮ মাসে ১৫০০ শত ছাত্র-ছাত্রী থেকে ১০০ রিয়াল অতিরিক্ত ফি এবং এককালীন ১০০০ রিয়াল থেকে ৩০০০ রিয়াল ফি আদায়ে যে ১৬ কোটি টাকা আদায় হয়েছে তার সঠিক হিসাব না দিয়ে ,নতুন ভবনের নির্মানের জন্য অতিরিক্ত ফি আদায়ে অভিবাবকদের চরম ক্ষোভ প্রকাশ,রাজাকার বশির যখন বললো এই ভাবে করলে স্কুল বন্দ হয়ে যাবে, তখন সকল অভিবাবকরা দাড়িয়ে জোরালো প্রতিবাদে অনেকটাই বিসৃন্খল হয়ে পড়েছিল পি জি এম।বাংলাদেশ কনসুলেটের কর্তাবৃন্দ সুন্দর করে অভিবাকদের শান্ত করেন।তখন অভিবাকদের অনেকেই একে একে দাড়িয়ে কথা বলেন যে, আমরা আগের টাকার হিসাব চাই,এর পরে আমরা সবাই সহযোগিতা করে স্কুলের ভবন নির্মানে ভুমিকা রাখবো।অন্যথায় এর সকল দায় ভার রাজাকার বশিরকেই নিতে হবে,সাথে তার দোসরদের ও নিতে হবে।আর কোন ছাড় দেয়া হবেনা।একজন সেলসম্যান কতটুকু সন্মানের অধিকারী তা জেদ্দার মানুষ জানে, নুতুন করে রাজাকারের বাচ্চাকে বুঝার আমাদের দরকার নেই বলে অনেক অওয়ামিলগের নেতাই মনে করেন। আওয়ামীলীগের অনেকেই (কিছু নব্য আওয়ামিলার ছাড়া ) অভিবাকদের পাশে থাকায় আজ অনেকটাই আওয়ামীলীগের যে বদনাম টা ছিলো যে, আওয়ামীলীগ রাজাকারের বশিরের সাথে মিলে ১৬ কোটি টাকা আত্মসাত করেছে,তার ও পরিসমাপ্তি হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে।তবে প্রবীন আওয়ামীলীগের যারা আছেন তারা বলছেন, আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ যে কোন একজন কে স্কুলের চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব দিলে আরো ভালো হবে, রাজাকারের লেভেলে কোন আওয়ামী নামধারীকে , চোর কে জেদ্দাস্থ আওয়ামীলীগ সমর্থন দিবেনা,দিতে পারেনা।তারা কনসুলার এর কাছেও আওয়ামীলীগ এবং বর্তমান সরকারের কোন বদনাম সয্য করবেন না বলেও জানিয়েছেন।রাজাকার বশির অনেকের কাছেই নাকি বলেছেন এই দুর্নীতির টাকা নাকি ইনভেস্টর ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ এর মাধ্যমে দেশে এবং কানাডায় পাঠিয়েছেন। য়া অনেক অভিবাবক জানিয়েছেন।ইঞ্জি:আশরাফের মতো লোক এই কাজ করবেন , অনেক অভিবাকই মানতে পারছেন না (( উল্ল্যেখ্য ইঞ্জি:আসরাফ কুমিল্লা সমিতির উপদেষ্ঠা আবার রাজাকার বশির ও কুমিল্লা সমিতির সহ সভাপতি ))। কারণ তিনি একজন সন্মানীত ব্যক্তি।তবে এতেও রাজাকার বশির বাচার জন্য নুতুন কোন ফন্দি কিনা,বা ভাল মানুষদের নামে এই সব বলে পার পাবার চেস্টা কিনা সেটাও দেখা দরকার বলে অনেকেই মনে করেন।পুরো কুমিল্লা সমিতিকে নিয়েই অভিবাকরা এখন চোরের টাকা ভাগা ভাগী হয়েছে মনে করছেন।এখন আবার আশরাফ সাহেবের কথা আসাতে অনেকটাই পরিস্কার রাজাকার বশির এইভাবেই স্কুলে থেকে যেতে চান কেন?
গত বোর্ড এর ফিন্যান্স মেম্বার ছিলো সরেআর তাকে কাজী নিজেই বলে দিয়েছেন আজকের পি জি এম এ না আসতে।এতে আরো জোরালো ভাবে প্রমানীত হলো যে দুর্নীতির টাকা তারা লুটে ফুটে খেয়েছে। অভিবাবকদের কয়েকজন সারোয়ার এর সাথে যোগাযোগ করেও তার মুঠোফোন বন্দ পেয়েছেন।সর্বোপরি এই পিজি এম এ আওয়ামিলিগ এর বিরদ্ধে অভিবাবকদের ক্ষোভ প্রসমন এবং রাজাকার বশিরের দুর্নীতির প্রমান অভিবাকদের মনে কিছুটা হলেও আসার সঞ্চার হয়েছে বলেছেন অনেকেই।এই দিকে চ্যানেল আইর জেদ্দার রিপোর্টার রুমি সাইদের বিরুদ্ধে ও অনেক অভিযোগ করেছেন। অভিবাবকরা রাজাকার বশির রুমি সাইদকে অযথা স্কুলে চাকুরী দিয়ে মিডিয়ার দায়িত্ত দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।এটাও স্কুলের অপব্যয় বলে মনে করেন।নিজের সার্থে মানেই দুর্নীতি। পরিশেষে রাজাকার,দুর্নীতি আর শুদ্ধ আওয়ামীলীগ নেতা এবং অভিবাবকদের থেকে কমুনিটি ব্যাক্তিদেরদ্বারা এই স্কুল পরিচালিত হোক।জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
জেদ্দা।সৌদি আরব থেকে শাহজাহান আলমগীর।