Main Menu

কসবা তাঁরাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত হাটের দ্বিতীয় দিনে বেচাকেনা কম

+100%-

খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী,কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) ::ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তের কমলা সাগর দীঘির উত্তরপাড়ে দ্বিতীয় দিনেও সীমান্ত হাট খুলে দেয়া হয়েছে। কিন্ত বাংলঅদেশী ক্রেতারা ভারতীয় পণ্য ক্রয় করতে না পেরে হতাশা হয়ে হাট থেকে ফিওে আসতে হয়েছে। গত ১১ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহীজলা জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় বিদ্যুৎ প্রজ্জলনের মধ্যদিয়ে কমলাসাগর-তারাপুর হাটের প্রথম হাটবারের শুভ সূচনা করা হয়। এটি দেশের চতুর্থ ও ত্রিপুরা রাজ্যের দ্বিতীয় সীমান্ত হাট। প্রচন্ড রৌদ উপেক্ষা করে দোকানীদের পাশা-পাশি দু‘দেশের ক্রেতারা হাটে পণ্য কেনাকাটা করেন। কিন্ত ভারতের ক্রেতা ও দোকানীদের সংখ্যা খুবই কম ছিলেন বিধায় তেমন বেচাকেনা হয়নি বলে বাংলাদেশী দোকানীরা অভিযোগ করেন।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে প্রকাশ, কসবা সীমান্তের কমলা সাগর দীঘির উত্তরপাড়ে তারাপুর এলাকায় ২০৩৯নং সীমান্ত পিলার সংলগ্ন বাংলাদেশের ৬৯.৬৬ শতাংশ ও ভারতের ৬৯.৬৬ শতাংশ ভূমিতে ভারত সরকারের দুই কোটি ৪৪ লাখ রুপি ব্যয়ে ৬০টি দোকানঘর নির্মাণ করা হয়। তৈরিকৃত সীমান্ত হাটে বাংলাদেশের ৩০ জন ব্যবসায়ী ও ভারতের ৩০ জন ব্যবসায়ী নির্ধারিত পণ্যদ্রব্য বিক্রয় করার কথা থাকলেও ১৮ জুন হাটের দ্বিতীয় দিনে ভারতীয় দোকানীদের সংখ্যা ও মালামাল তেমন চোখে পড়েনি। তাই বংলাদেশী ত্রেতারা বিমুখ হয়ে ফিরে আসতে হয়েছে। প্রতি বৃহস্পতিবার ন্যায় দ্বিতয় বার হাট দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত হাটের কার্যক্রম চলছে। কিন্ত বাংলাদেশী ক্রেতারা মালামাল ক্রয় করতে না পেরে বিমুখ হতে হয়েছে। আমাদের প্রতিনিধি ও কসবা উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি হাটের সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতাদেও অভিমত নিয়ে এই সংবাদটি প্রকাশ করেছেন।






Shares