আখাউড়ায় যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার




নিহত জনি কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার খাইয়ার এলাকার ফিরোজ মিয়ার ছেলে। তারা আখাউড়া উপজেলার রেলওয়ে কলোনি সংলগ্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতো। পুলিশের দাবি, মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতদের দু’পক্ষের গোলাগুলিতে জনি নিহত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে মাদক ও ডাকাতিসহ নানা অভিযোগে আটটি মামলা রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা-আখাউড়া সার্কেল) আবদুল করিম জানান, রাতে এসআই কামাল হোসেন ও হাদিস উদ্দিনের নেতৃত্বে টহলরত পুলিশ সদস্যরা গোলাগুলির শব্দ শুনে খালাজেড়া এলাকায় গিয়ে দেখেন জনির গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরি পাইপগান, দুটি কার্তুজ, দুটি বড় ছোরা ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ডাকাতি ও মাদক ব্যবসার টাকা নিয়ে দু’পক্ষের গোলাগুলিতে জনি নিহত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আখাউড়া থানা ও আখাউড়া রেলওয়ে থানায় আটটি মামলা রয়েছে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন তরফদার জানান, জনি মিয়ার বিরুদ্ধে আখাউড়াসহ বিভিন্ন থানায় ডাকাতি, চোরাচালান ও মাদকসহ মোট ৮টি মামলা রয়েছে। ওসি দাবী করেন ডাকাতির টাকা ভাগাভাগি ও মাদক ব্যবসার বিরোধকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটেছে।
« আশুগঞ্জে ইউএনও’র উদ্যোগে অপসারণ হচ্ছে ময়লার বাগাড় (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বামীর ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ নিহত »