আখাউড়া স্থল বন্দরের অব্যবহৃত জমি অবৈধভাবে দখলের অভিযোগ



ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দরের অব্যবহৃত জমি অবৈধভাবে দখলের অভিযোগ উঠেছে ট্রাফিক পরিদর্শক আবুল কালাম ভূইয়ার বিরুদ্ধে। টাকার বিনিময়ে এলাকার প্রভাবশালীদের কাছে এসব জমি ইজারাও দেয়া হচ্ছে। এনিয়ে কথা বলতে গেলে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন তিনি।
২০১০ সালের ১৩ আগষ্ট ১৫ একর জমি অধিগ্রহণ করে নির্মাণ করা হয় আখাউড়া স্থল বন্দর।১৫ একর জমির মধ্যে ৭০ শতক জমি জলাশয়। আর ৬০০ শতক জমি রয়েছে অব্যবহৃত। দীর্ঘ আড়াই বছর ধরে ৬৭০ শতক জমি অবৈধভাবে ভোগ দখল করছেন বন্দরের ট্রাফিক পরিদর্শক আবুল কালাম ভূইয়া। টাকার বিনিময়ে জমিগুলো স্থানীয় প্রভাবশালীদের কাছে ইজারাও দিয়েছেন তিনি। এছাড়া জমি ইজারা দিতে বন্দরের কর্মচারীদের কাছ থেকে টাকা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে কথা বলতে গেলে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন আবুল কালাম। কথা বলতে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুমিতর দোহায়ও দেন তিনি। সরকারি জমিতে এভাবে চাষাবাদের কোন নিয়ম নেই। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন। বন্দরের ট্রাফিক পরিদর্শক আবুল কালাম ভূইয়ার অনিয়ম-দুর্নীতি খতিয়ে দেখার দাবি সংশ্লিষ্টদের