Main Menu

নাসিরনগরে মিথ্যা মামলায় হয়রানীর অভিযোগ

+100%-


মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসির নগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ থানায় মিথ্যা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দিয়ে অহেতুক এক হোটেল কর্মচারী ও ফেরিওয়ালা শ্যালক দুলাভাইকে হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মামলা অভিযোগ করা হয়েছে, উপজেলার চিতনা  গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে মোঃ খলিল  মিয়া (২২)ও তার বোন জামাই মোঃ কাদির মিয়া(৩০) মিলে  গ্রামের ফরিদ মিয়ার কিশোরী কন্যাকে রাত নয় ঘটিকায়  প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে গেলে দুই জন মিলে তার মুখে ওড়না চেপে ধরে বাড়ি থেকে একটু দূরে নিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায়। ওই সময়ে কিশোরীর আর্তচিৎকারে মা, বোন, চাচা এগিয়ে এলে ধর্ষনকারীরা পালিয়ে যায়।ওই ঘটনায় ৬ সেপ্টেম্ভর  ফরিদ মিয়া বাদী হয়ে খলিল ও তার বোন জামাই কাদিরকে আসামী করে নাসির নগর থানায় নারী ও শিশু নিযর্াৃতন দমন আইনে  মিথ্যা মামলা রুজু করে ।যাহার থানার মামলা নং ৮ জি, আর ৩৩০।

সরেজমিন এলাকায় গিয়ে  প্রতিবেশী গুনিয়াউক ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হোসেন,মোঃ জিতু মিয়া,পল্লী চিকিৎসক মোঃ দুলা মিয়া, মাসুক মিয়াসহ অসংখ্য লোকের সাথে কথা বলে জানা গেছে ভিন্ন কথা। তারা জানান ফরিদ মিয়া একজন খারাপ ও মামলাবাজ প্রকৃতির লোক। ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও কাল্পনিক। মামলার ১ নং আসামী খলিল মিয়া একজন হোটেল মেসিয়ার। সে ঢাকা থাকে গত রমজানের ঈদের পাঁচ দিন পর সে ঢাকা গেছে আজও বাড়িতে ফেরেনি। গত রাতে কথা হয় খলিলের হোটেল মালিক জাহাঙ্গির মোল্লার সাথে। তিনি জানান খলিল রোজার ঈদের পরে আমার দোকানে এসেছে এখনো সেখানেই আছে। অপর দিকে তার বোন জামাই খাদির মিয়া সিলেট থেকে ফেরি ব্যাবসা করে। কাদিরও ঈদের পর বাড়ি থেকে সিলেট যাওয়ার পর আজও বাড়িতে ফেরেনি। গ্রামবাসীর উল্টো প্রশ্ন সাংবাদিকদের কাছে বাড়িতে না থেকেও তারা ধর্ষনের মামলার আসামী হল কী করে ?  তাদের মতে মামলার বাদী ফরিদ মিয়া তার মেয়েকে দিয়ে মিথ্যা মামলা করে ব্যাবসা করার চেষ্টা করছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস. আই. শাখাওয়াত হোসেনের সাথে কথা বলে জানতে চাইলে তিনি বলেন মামলার প্রকৃত রহস্য খুজে বের করা হবে।  






Shares