Main Menu

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আর্ন্তজাতিক গ্রামীণ নারী দিবস ২০১৬ পালিত

৩ দিনব্যাপী গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তা পণ্য মেলার সিদ্ধান্ত

+100%-

wdগত ১৫ অক্টোবর বিশ্বের প্রায় সব দেশের মতো বাংলাদেশে আর্ন্তজাতিক গ্রামীণ নারী দিবস ২০১৬ পালিত হয়েছে। গ্রামীণ নারীর অধিকারের বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরার প্রয়াস হিসেবে দিবসটি পালিত হয়। ১৯৯৫ সালে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের চতুর্থ নারী সম্মেলনে ১৫ অক্টোরবকে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। বিশেষ স্বীকৃতিস্বরূপ জাতি সংঘ ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সাধারণ পরিষদের সভায় ১৫ অক্টোবর আর্ন্তজাতিক গ্রামীণ নারী দিবস পালনের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়। কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও দারিদ্র দূরীকরণের ক্ষেত্রে গ্রামীণ নারীদের ভূমিকায় প্রতি স্বীকৃতি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ তার রেজুলেশন নম্বর ৬২/১৩৬ এর মাধ্যমে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
এবারের আর্ন্তজাতিক গ্রামীণ নারী দিবস ২০১৬ এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলো “কিশোরীর যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য সেবার অধিকার- আমাদের অঙ্গিকার”। এ উপলক্ষ্যে গত ১৫ অক্টোবর সকালে আর্ন্তজাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদযাপন কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগে স্বদেশি কার্যালয়ে আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার এ. কে. এম আশরাফুল হক এর সভাপতিত্বে এবং সম্পাদক সৈয়দ আজিজুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় আলোচনা অংশ নেন সহ সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন, সদস্য নূরে আলম ছিদ্দিকী, মোঃ আশিকুর রহমান ভূঞাুু, নাজনীন আক্তার, আবু কাউসার খান, মোঃ আবুল হাসনাত অপু প্রমুখ। বক্তারা প্রতিপাদ্য বিষয়ের ভিত্তিতে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কিশোরীদের নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে তাদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা সুরক্ষায় মা বাবাদের বিশেষ মনোযোগী থাকার আহবান জানান।

এর পাশাপাশি সভায় কিছুদিনের মধ্যে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল স্কুলস্থ শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষামঞ্চ চত্বরে ৩দিন ব্যাপী গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তা পন্য মেলা আয়োজন এবং নারী মুক্তিযোদ্ধা, ধাত্রী মাতা, রতœগর্ভা মা, স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি, কৃষি সংগঠক, অন্যায়ের প্রতিবাদকারী নারীকে বিশেষ সম্মাননা ও সনদ প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।প্রেস রিলিজ






Shares