Sunday, February 10th, 2013
সরাইলে অগ্নিকান্ডে ৮টি ঘর পুড়ে ছাই : নগদ ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি
প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলায় নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ইসলামাবাদ(গুগদ) এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে মালামালসহ আটটি বসতঘর পুড়ে গেছে। অন্তত দু’ঘন্টা স্থায়ী ভয়াবহ এ অগ্নিকান্ডে পুড়েছে কৃষকের দু’টি গরু সহ বেশকিছু হাঁস-মুরগি। খবর পেয়ে জেলা সদর থেকে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ অগ্নিকা- নিয়ন্ত্রণে আনে। বৈদ্যুতিক সটসার্টিক থেকে এ ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। গত শনিবার সন্ধ্যা অনুমান সাড়ে ৫টার দিকে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানান, ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ইসলামাবাদ গ্রামের দুলাল মিয়া, সখিনা বেগম, হেলাল, মন্নাফ, বকুল, মন্তাজ, গোলাম মিয়া ও রূপ মিয়ার ৮টি বসতঘর মালামালসহ পুড়ে ছাইবিস্তারিত
ভারতীয় ফেন্সিডিলসহ ১ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কসবায় ভারতীয় ফেন্সিডিল ও নিবন্ধন বিহীন একটি সিএজি চালিত অটোরিক্সাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে কসবা থানা পুলিশ। গত শনিবার বিকেলে কসবা উপজেলার বিনাউটি এলাকা থেকে ৪৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ ইকবাল হোসেন (২৫) মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কসবা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। গ্রেফতার হওয়া মাদক ব্যবসায়ী কসবা উজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রাইতলা গ্রামের আবদুল ছাত্তার মিয়ার পুত্র। ওই মাদক ব্যবসায়ীকে গতকাল রোববার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিচারিক হাকিমের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আদালত তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন। কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) সুমন কুমার আদিত্য বলেন, গ্রেফতার হওয়া মাদক ব্যবসায়ী ্ইকবালবিস্তারিত
যুদ্ধাপরাধিদের ফাঁসির দাবীতে তরুণপ্রজন্মের মিছিল সমাবেশ
মোঃ আব্দুল হান্নান- নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:- রবিবার বিকাল ৩ ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা যুদ্ধাপরাধিদের বিচার ও ফাঁসির দাবীতে মিছিল সমাবেশ করেছেন তরুণপ্রজন্ম। ওই সময়ে কাদির মোল্লা, গোলাম আজম, নিজামীর কুশপুত্তলিকা অগ্নি সংযোগ করা হয় এবং সকল যুদ্ধাপরাধিদের বিচার ও ফাঁসির দাবী জানানো হয়। বেলা ৩ ঘটিকায় নাসিরনগর ডিগ্রী মহা বিদ্যালয় শহিদ মিনার থেকে মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধিদের বিচার ও ফাঁসির দাবীতে মিছিল বের করে তরুণ প্রজন্ম। মিছিলটি উপজেলা প্রধান প্রধান সড়ক প্রদীণ শেষে স্থানীয় শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে আলোচনা সভায় মিলিত হন। মোঃ আজম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলাবিস্তারিত
ছোটদের ভোট
প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ধামসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গতকাল রবিবার স্টুডেন্ট কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে নির্বাচিত ৭জন শিক্ষার্থী হলো মোঃ বাবুল মিয়া, শান্তা আক্তার, খাদিজা আক্তার, আছিয়া আক্তার, ইমাম হোসেন, ফেরদৌস আহমেদ, মামিয়া ইসলাম। মোট ২১ জন এতে প্রতিদ্বন্দিতা করে। ভোট প্রয়োগ করে ১৮৯ শিক্ষার্থী। কসবা উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা আবু হেনা মোঃ মোস্তফা কামালসহ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষকরা নির্বাচন চলাকালে উপস্থিত ছিলেন।
নাসিরনগরে আন্তঃজেলা ডাকাত হিরণ গ্রেপ্তার ॥ ২ দারোগা আহত
প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর-সরাইল সড়কে ডাকাতির ঘটনায় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য হিরন মোল্লা-(৩৭) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার সকালে উপজেলার কুন্ডা চকবাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় থানার এস.আই মোঃ শাহজালাল এবং এস.আই রফিকুল ইসলাম আহত হয়। আহত ২জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত হিরন মোল্লা উপজেলার কুন্ডা গ্রামের রহমত আলী মোল্লার পুত্র।এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবদুল কাদের বলেন, গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তার বিরুদ্ধে বাড়ি ডাকাতিসহ সড়ক ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি বলেন, তাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে থানার দুইবিস্তারিত
বক্তব্য একটাই—মানবতাবিরোধীদের ফাঁসি
সুমন নূর :কোথাও চলছে গান, কোথাও দৃপ্ত স্লোগান। রাস্তায় আঁকা হচ্ছে ব্যঙ্গচিত্র, পাশেই আবার জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছে মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র। কোথাও চলছে নাটক, কোথাও ফাঁসিতে ঝোলানো রাজাকার ঘাতক। কারও কারও হাতে জাতীয় পতাকা, কারও বা শরীরে প্রতিবাদী সব লেখা। খণ্ডে খণ্ডে এসব আয়োজন চললেও সব মিলিয়ে যেন একসূত্রে গাঁথা এক মহাকাব্য। অগ্রন্থিত এ মহাকাব্যের ভাষা হয়তো ভিন্ন, কিন্তু বক্তব্য একটাই—মানবতাবিরোধীদের ফাঁসি। কোলের শিশু থেকে শুরু করে সদ্য স্কুলে ভর্তি হওয়া ছাত্র, দুরন্ত কিশোর থেকে শুরু করে সদ্যে পদার্পণ করা তারুণ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী যুবক থেকে শুরু করে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, শুরু করে শ্রমিকবিস্তারিত
বক্তব্য একটাই—মানবতাবিরোধীদের ফাঁসি
সুমন নূর :কোথাও চলছে গান, কোথাও দৃপ্ত স্লোগান। রাস্তায় আঁকা হচ্ছে ব্যঙ্গচিত্র, পাশেই আবার জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছে মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র। কোথাও চলছে নাটক, কোথাও ফাঁসিতে ঝোলানো রাজাকার ঘাতক। কারও কারও হাতে জাতীয় পতাকা, কারও বা শরীরে প্রতিবাদী সব লেখা। খণ্ডে খণ্ডে এসব আয়োজন চললেও সব মিলিয়ে যেন একসূত্রে গাঁথা এক মহাকাব্য। অগ্রন্থিত এ মহাকাব্যের ভাষা হয়তো ভিন্ন, কিন্তু বক্তব্য একটাই—মানবতাবিরোধীদের ফাঁসি। কোলের শিশু থেকে শুরু করে সদ্য স্কুলে ভর্তি হওয়া ছাত্র, দুরন্ত কিশোর থেকে শুরু করে সদ্যে পদার্পণ করা তারুণ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী যুবক থেকে শুরু করে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, শুরু করে শ্রমিকবিস্তারিত