নবীনগরে অবশেষে মন্দিরের আত্মসাৎকৃত টাকা ফেরৎ দিল কমিশনার
প্রতিনিধিঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মন্দির সংস্কার করার জন্য বরাদ্ধকৃত দুই টন চাল আত্মসাৎ করার চার মাস পর ফেরৎ দিতে বাধ্য হলেন ওয়ার্ড কমিশনার জগদীশ চন্দ্র। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তদারকির কারনেই সরকারী এই টাকা ফেরৎ দিতে বাধ্য হন তিনি। জানাযায়, উপজেলার পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডের বর্মন পাড়ার মন্দির সংস্কার করার জন্য ২০১২-১৩ অর্থ বছরের টি-আর প্রকল্পের আওতায় ১১ নভেম্বর ২০১২ তারিখে দুই টন চাল বরাদ্ধ দেয়া হয়। ওই মন্দ্রিরের সংস্কার কাজ না করে পুরো টাকাই আত্মসাৎ করে ওই ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলার জগদীশ চন্দ্র। গোপন সূত্রে জানতে পেরে নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কাজ না করার সত্যতা পেয়ে ওই কমিশনারকে কাজ না করে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগের নোটিশ প্রধান করে এবং বরাদ্ধকৃত টাকা ফেরৎ দেয়ার জন্য নির্দেশ দেন। পরে ওই কমিশনার এক মাসের মধ্যে ওই মন্দিরের সংস্কার কাজ করে দেওয়ার অঙ্গিকার করে নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর একটি লিখিত আবেদন কারলে তা প্রত্যাখান করে টাকা ফেরৎ দিতে বললেন। পরে গত বৃহস্প্রতিবার ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে মোট ৬৮ হাজার ৩ শত ৯০ টাকা ফেরৎ দেন। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আ.ন.ম. নাজিম উদ্দীন বলেন, ওই ওয়ার্ড কমিশনারের বিরুদ্ধে কাজ না করে টিআর এর টাকা আত্মসাৎ করার অনেক অভিযোগ রয়েছে। মন্দির সংস্কার করার জন্য তাকে দুই টন টিআর বরাদ্ধ দেয়া হয়েছিল কিন্ত সে কোন কাজ না করে পুরো টাকাই আত্মসাৎ করে ফেলে। |
« আখাউড়ায় শিব চতুর্দশী মেলা শুরু (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদসহ সকল নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন—জেলা ছাত্রদল »