Main Menu

কসবা থানার সরকারী হাসপাতালে বাদী পক্ষকে মারধর

+100%-
শনিবার সকাল ৯ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার সরকারী হাসপাতাল থেকে বের করে আসামী পক্ষ অনেক মারধর করে বাধীনীর স্বামী সোলেমানকে।
গটনা অনুস্থান করে জানা যায়, কসবা থানার কুটি ইউনিয়ন লেশিয়ারা গ্রামের ছোটন (২৫) পিতাঃ সেমেদ মিয়া, সাজু চৌধুরী (৩৫) পিতাঃ সেমেদ মিয়া, রমজান চৌধুরী (২২) পিতাঃ ফারুক চৌধুরী এরা তিনজন দাঙ্গাবাজ ও সন্ত্রাসী। তাদের বিরুদ্বে গত ২২-৩০২০১২ ইং তারিখে হাসনা বেগম (২৫) বাদী হয়ে কসবা থানায় একটি নারী নির্যাতন মামলা করে। আসামী পক্ষরা বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে বাদীনী হাসনা বেগমকে। গতকাল ২০-৪-২০১২ ইং রোজ শুক্রবার দুপুর ১টায় আসামী পক্ষ ডি বি এস আই মফিজ ভূইয়াকে নিয়ে বাদীনীর বাড়ি লেশিয়াতে ঢুকে অবৈধ মাল আছে বলে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে। বাদীনীর বাড়িতে অবৈধ মাল না পেয়ে ডি বি পুলিশ চলে যায়। পুলিশ চলে যাওয়ার পর আসামী ছোটন, সাজু চৌধুরী, রমজান চৌধুরী এবং তাদের দল বল নিয়ে বাদীনীর বাড়িতে ঢুকে ককটেল ফাটায়। আশেপাশের লোকজন সরে গেলে বাদীনীর বড় ভাসুরের স্ত্রী তাহমীনা বেগম (৩৫) কে তিনকাঠী বল্লম দিয়ে আঘাত করে পরে একটি হাত ভেঙ্গে ফেলে। আর বাদীনীর স্বামী সোলেমান (৩০) কে অনেক মারধর করে আসামী পক্ষরা চলে যায়। আশেপাশের লোকজন এসে আহত তাহমীনা ও সোলেমানকে কসবা সরকারী হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহত তাহমীনা ্আশংকাজনক অবস্থা দেখে ডাক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। ২১-৪-২০১২ইং রোজ শনিবার সকাল ৯টায় সোলেমানকে কসবা সরকারী হাসপাতাল থেকে ধরে আনে আসামী পক্ষরা তার পর আবার মারধর করে বেধে রাখে আসামী সাজু চৌধুরীর ব্যবসায়ি প্রতিষ্ঠান কুটি বেলতুলির স-মিলে । সোলেমানের হাতে একটি রান-দা ও দুটি ছুরি দিয়ে আসামী পক্ষরা হুমকি দেয়, যদি মামলা না তুলে তা হলে সোলেমানকে ডাকাত সাজিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিবে। এই সংবাদ পেয়ে সোলেমানের বড় ভাই মোঃ মুখলেসুর রহমান কসবা থানার পুলিশের কাছে সহযোগীতা চায়। কসবা থানার এস আই মোরশেদ এসে স-মিল থেকে সোলেমানকে উদ্বার করে। তখন আসামী পক্ষরা পালিয়ে যায়।     





Shares