Main Menu

সরাইল-নাসিরনগর লাখাই আঞ্চলিক সড়কের পাশে ময়লার ভাগার

+100%-

মোহাম্মদ মাসুদ, সরাইল ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল-নাসিরনগর লাখাই আঞ্চলিক সড়কের পাশে সরাইল অংশে ময়লার ভাগার।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সরাইল উপজেলার উছালিয়া পাড়া সড়কের পূর্ব পাশে হাঁস মুরগীর উচ্ছিষ্টাংশ ফেলে স্তুপ করে রাখা হয়েছে। এর পাশ দিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা দুরহ হয়ে পরেছে। জনসাধারণের চলাচল ব্যহত হচ্ছে, এ সড়কে যাওয়ার সময় নাক চেপে ধরে যেতে হয় পথচারিদের ।
এদিকে সারাবিশের¦ মত বাংলাদেশেও করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে সকলে আতংকিত, সরাইলেও পরেছে এর প্রভাব। সারা উপজেলায় চলছে নীরবতা যান চলাচল খুবই কম। অনেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য বাড়ি থেকে বেড়িয়ে এসে এই সড়ক দিয়ে হেটে যেতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছেন। বিগত ছয়মাস যাবৎ এই সড়কটির পাশে ময়লার ভাগার করেছে কিছু মুরগী ব্যবসায়ী। এছাড়াও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে। আশপাশের লোকজন এই আবর্জনার গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পরেছে। তারা এর থেকে দ্রুত পরিত্রাণ চায়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, প্রশাসনের লোকজন কর্তাব্যক্তিরা এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করছেন, কিন্তু কারোর যেন কিছু করার নেই। এই সড়কের পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার মতো পরিবেশ নাই, দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। অল্প বাতাসে দুর্গন্ধযুক্ত আবর্জনা স্তুপ ছড়িয়ে পড়ে সড়কে। এতে এলাকায় যেমন মশার উপদ্রব বাড়ছে তেমনি দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। এই সমস্যা দীর্ঘদিন যাবৎ কিন্তু কেউ কোন কর্নপাত করছে না।
একাধিক স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রতিনিয়ত রাতে পল্ট্রী খামারীরা হাঁস মুরগীর উচ্ছিষ্টাংশ আবর্জনা ফেলার কারণে সড়কে চলাচল করতে নানা সমস্যা হচ্ছে। দুর্গন্ধে রাস্তায় হাঁটা যায় না। গাড়ি দিয়ে চলাচল করতে হলেও নাক-মুখ চেপে রাখতে হয়। আবর্জনার স্থুপের কাছে এলে নাক-মুখ চেপে বসে থাকি। দুর্গন্ধের কারণে নিঃশ্বাস নিতে পারি না, বমিতে নাড়িভুড়ি বের হয়ে আসতে চায়।’
এই বিষয়ে সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম মোসা বলেন, এইসব বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও প্রতিনিধিরা ব্যবস্থা নিবে। আমার কাছে কেউ কোন অভিযোগ করেনি, অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।






Shares