Main Menu

হাসপাতাল প্রশাসনের সমন্ময়হীনতা এবং মানুষ মানুষের জন্য…….

+100%-
র্টনেডোর পর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা সদর হাসপাতাল প্রশাসনের সমন্ময়হীনতা প্রকট ভাবে ধরা পড়েছে । এই র্টনেডোর পর হাসপাতালে শয়ে শয়ে রোগী আসছে কিন্তু ডাক্তারের সংখ্যা নগন্য । সদর হাসপাতালে যেসব ডাক্তার র্কমরত আছেন তার বেশীর ভাগ শুক্রবার বিধায় গ্রামাঞ্চলে চলে গেছেন প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে । ডাক্তারদের মুরুব্বী সিভিল র্সাজন সাহেবকে এই র্দুযোগময় পরিস্থিতিতে কোথায় খুজে পাওয়া যায়নি । পরর্বতীতে সিভিল র্সাজন অফিসের একজন র্কমর্কতা জানান উনি মিটিং উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম গেছেন । খবর নিয়ে জানা যায় প্রতি শুক্রবারই বা ছুটির দিনে উনি চট্টগ্রামে চলে যান । সঠিক তদারকির অভাবে হাসপাতালের অবস্থানরত ডাক্তাররা ও ডাঃ আবু সায়েদ আপ্রান চেষ্টা করছেন পরিস্থিতি সামাল দিতে । রাস্তায় হাজার হাজার মানুষ । কৌতহলী মানুষের চাপে অসুস্থ আহতদের সঠিকভাবে পরির্চযা করা যাচ্ছে না । কিন্তু এই ভিড় সামাল বা সরাবার দায়িত্বে কেউ নাই। যুবলীগ সভাপতি তথ্য অফিস থেকে মাইকের ব্যাবস্থা করে চেষ্ঠা করছেন পরিস্থিতি সামাল দিতে ।
মানুষ মানুষের জন্য…….
ঐ কথাটি আবারও প্রমাণিত হল। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শয়ে শয়ে আহত রোগীরা । তাদের আত চিৎকারে ভারী হয়ে উঠছে আশে পাশের বাতাস । আত্মীয় স্বজন কেউ নেয় তাদের পাশে । তার পরেও তো জীবন থেমে থাকার নয় । রেডক্রিসেন্টের সদস্যরা , যুবলীগ,ছাত্রলীগের র্কমীরা আপ্রাণ চেষ্টা করছে পরিস্হিতি স্বাভাবিক রাখতে জনগন যে যেভাবে পারছে বাড়িয়ে দিচ্ছে সহযোগিতার হাত । খাবার পানি , রুটি, বিস্কুট,কাপড়,চোপড় যে যা পারছে সেভাবেই সহায়তা করছে। রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছে মানুষ । ছাত্রলীগ,যুবলীগও সেচ্ছাসেবক লীগের র্কমীরা দায়িত্ব পালন করছে। সদর হাসপাতালে গেইটে কিছু ঝটলা ছাড়া সবকিছু চলছে শৃঙ্খলামত। পুলিশ র্পযাপ্ত পরিমাণে থাকলেও তাদের কারও চেষ্টা করতে হচ্ছে না । হাসপাতালে এত পরিমাণ খাবার এসেছে যে, মাইক দিয়ে যুবলীগ সভাপতি এডঃ মাহবুব আলম খোকন লোকজনকে খাবার বাদ দিয়ে কাপড়, লুঙ্গি, গামছা সহ শাড়ী দেবার জন্য বলছে। জয় হক মানবতার সুস্থ হয়ে উঠুক আহতরা এই কামনায়।






Shares