Main Menu

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাচার প্রতিরোধে, ধর্মীয় ও স্থানীয় নেতা ও শিক্ষকদের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা

+100%-

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাচার প্রতিরোধে ধর্মীয় ও স্থানীয় নেতা ও শিক্ষকদের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওয়ার্ল্ড কনসার্ন (ইফজিয়া) প্রজেক্টের উদ্যোগে শহরের ভাদুঘর ঋষিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রবিবার দিনব্যাপী এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।কর্মশালায় ধর্মীয় ও স্থানীয় নেতা ও শিক্ষক নিয়ে ২০জন অংশগ্রহন করেন।

ঋষিপাড়ার সরদার প্রতাপ চন্দ্র ঋষির সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঋষিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেরিন সুলতানা।

সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন- নারী ও শিশুরা বেশি পাচারের শিকার হয়। নারী ও শিশুদের অসামাজিক ও বেআইনি কাজে ব্যবহার ও দেশে বিদেশে বিক্রি করে দেওয়া হয়। পাচার রোধে সকলের সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে পাচারের হার হ্রাস করা সম্ভব হতে পারে। কর্মশালার বিশেষ অতিথি ছিলেন নূরুন্নাহার বেগম সহকারী শিক্ষিকা , ঋষিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। তার বক্তব্যে পাচার প্রতিরোধে সরকার, এনজিও, স্থানীয় প্রশাসন, ধর্মীয় ও সামাজের নেত্রীবৃন্দের ভূমিকার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

সভাপতি প্রতাপ চন্দ্র ঋষি বলেন- পাচার বিষয়টি ভয়ানক,যারা কেবল মাএ এই বিষয়ে প্রভাবিত হয়েছে তারাই একমাএ বুঝতে পেরেছে এর খারাপ দিক বা ভয়াবহতা। তাই পাচার প্রতিরোধে দরকার গন সচেতনতা সৃষ্টি।

কর্মশালায় আরো বক্তব্যদেন – ওয়ার্ল্ড কনসার্ন, এফ.ডি.সি.এস প্রোগ্রামের প্রোগ্রাম অফিসার-সিবিয়া বৈদ্য।

এছাড়া কোন ধরনের নারী ও শিশুরা পাচার হয় ? পাচার প্রতিরোধে করনীয় ও শিশু পাচারের শাস্তি নিয়ে আলোচনা করেন ওয়ার্ল্ড কনসার্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের ইফজিয়া প্রজেক্টের প্রোগ্রাম অফিসার, প্রবাল সাহা (অর্ক)।
কর্মশালায় বক্তারা পাচার প্রতিরোধে সর্বাক্তক ভুমিকা পালন করবে বলে অঙ্গিকার করেন।






Shares