প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সোমবার সকাল ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র ফরিদ উদ্দিন মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) দ্বিতীয় বারের মতো পিপিএম পদকে ভূষিত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংবর্ধিত অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার)। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন। এ সময় চেম্বার নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চেম্বারের উর্ধ্বতন সহ সভাপতি সুভাষ চন্দ্র পাল, সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ শাহ আলম, চেম্বার পরিচালক মোঃ শাহজাহান মিয়া, মোঃ কামাল মিয়া, মোঃ জসিম উদ্দিন, মোঃ রেজুয়ানুল হক মনি, তানভীর আহমেদ, জাবেদুল ইসলাম (সোহাগ), রতন কুমার পাল, আবুল খায়ের, আলহাজ্ব হারুনুর রশীদ, মোঃ নুরুজ্জামান ভূঁইয়া, মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রদীপ চন্দ্র সাহা ও সচিব মোঃ আজিম উদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন চেম্বার পরিচালক আলহাজ্ব মমিনুল আলম বাবু। পবিত্র কোরআন তেলোয়াত করেন সড়ক বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সংবর্ধনার জবাবে ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) বলেন, আমাদের বিবেককে জাগ্রত করে চললে জীবনে অনেক দূর এগোনো সম্ভব। যে ব্যক্তি কর্মের প্রতি দায়িত্বশীল হয়, সে তার জীবনে সফলতা বয়ে আনতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। আমি আপনাদের সকলের সহযোগিতায় পুলিশ পদক পেতে সক্ষম হয়েছি। এই কৃতিত্ব আপনাদের সকলের। আমি আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চাই। তিনি এ সময় আরো বলেন, মাদক একটি মরণ ব্যাধি। তাই মাদকের কাল থাবা থেকে আমাদের যুব সমাজকে মুক্ত রাখতে হবে। আমাদের প্রত্যেক অভিভাবকের দায়িত্ব তার সন্তানের প্রতি দৃষ্টি রাখা। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে চেম্বার সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুর হক বলেন, পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) এর সফল পুলিশিং ব্যবস্থা চালুর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ শান্তিতে বাস করতে পারছেন। উইমেন্স সাপোর্ট সেন্টারের উদ্ভাবনীর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্যাতিত নারীদের সুবিচার পাওয়ার পথ সুগম হচ্ছে। আমাদের ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে আমরা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

চেম্বার কর্তৃক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার)
আমাদের বিবেককে জাগ্রত করে চললে জীবনে অনেক দূর এগোনো সম্ভব
গতকাল সোমবার সকাল ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র ফরিদ উদ্দিন মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) দ্বিতীয় বারের মতো পিপিএম পদকে ভূষিত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংবর্ধিত অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার)। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন। এ সময় চেম্বার নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চেম্বারের উর্ধ্বতন সহ সভাপতি সুভাষ চন্দ্র পাল, সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ শাহ আলম, চেম্বার পরিচালক মোঃ শাহজাহান মিয়া, মোঃ কামাল মিয়া, মোঃ জসিম উদ্দিন, মোঃ রেজুয়ানুল হক মনি, তানভীর আহমেদ, জাবেদুল ইসলাম (সোহাগ), রতন কুমার পাল, আবুল খায়ের, আলহাজ্ব হারুনুর রশীদ, মোঃ নুরুজ্জামান ভূঁইয়া, মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রদীপ চন্দ্র সাহা ও সচিব মোঃ আজিম উদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন চেম্বার পরিচালক আলহাজ্ব মমিনুল আলম বাবু। পবিত্র কোরআন তেলোয়াত করেন সড়ক বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সংবর্ধনার জবাবে ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) বলেন, আমাদের বিবেককে জাগ্রত করে চললে জীবনে অনেক দূর এগোনো সম্ভব। যে ব্যক্তি কর্মের প্রতি দায়িত্বশীল হয়, সে তার জীবনে সফলতা বয়ে আনতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। আমি আপনাদের সকলের সহযোগিতায় পুলিশ পদক পেতে সক্ষম হয়েছি। এই কৃতিত্ব আপনাদের সকলের। আমি আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চাই। তিনি এ সময় আরো বলেন, মাদক একটি মরণ ব্যাধি। তাই মাদকের কাল থাবা থেকে আমাদের যুব সমাজকে মুক্ত রাখতে হবে। আমাদের প্রত্যেক অভিভাবকের দায়িত্ব তার সন্তানের প্রতি দৃষ্টি রাখা। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে চেম্বার সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুর হক বলেন, পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম (বার) এর সফল পুলিশিং ব্যবস্থা চালুর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ শান্তিতে বাস করতে পারছেন। উইমেন্স সাপোর্ট সেন্টারের উদ্ভাবনীর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্যাতিত নারীদের সুবিচার পাওয়ার পথ সুগম হচ্ছে। আমাদের ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে আমরা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।