Main Menu

Friday, December 8th, 2017

 

ঢাকায় উদযাপিত হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস

রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এর উদ্যোগে ঢাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তদিবস ২০১৭ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠিত হয়েছে । আজ সকাল ১০টায় ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের লেকচার গ্যালারিতে সাহেদ হোসেন এর সঞ্চালনায় ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্ত্তীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক এমপি । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী,বিস্তারিত


সফল সমাজকর্মী হিসাবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সম্মাননা লাভ করায়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আল মামুন সরকারকে অভিনন্দন অব্যাহত

প্রতিবন্ধীদের সেবা, শিক্ষা ও পুর্ণবাসনে অনন্য ভূমিকা ও অবদানের জন্য বিশিষ্ট সমাজসেক, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার “সফল সমাজসেবক হিসাবে” রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সম্মাননা অর্জন করায় তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ ও বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবৃন্দ। গতকাল শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে আল মামুন সরকারের কার্যালয়ে এ অভিনন্দন জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ জাহাংগীর আলম, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মহসিন মিয়া, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এডঃ তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ হাজারী আঙ্গুর, আব্দুল হকসহ অন্যান্য ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ। ফুলের শুভেচ্ছা প্রদানকালে নেতৃবৃন্দবিস্তারিত


ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক কমিশনার হাজী খুরশিদ মিয়ার মৃত্যুতে পৌর মেয়র নায়ার কবিরের গভীর শোক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক কমিশনার শহরের উত্তর পৈরতলা গ্রামের বিশিষ্ট মুরুব্বী হাজী মোঃ খুরশিদ মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি নায়ার কবির। এক বিবৃতিতে তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। এদিকে সাবেক কমিশনার পৈরতলা গ্রামের বিশিষ্ট মুরুব্বী হাজী মোঃ খুরশিদ মিয়ার মৃত্যুর সংবাদ শুনে গতকাল শুক্রবার দুপুরে তাঁর পৈরতলাস্থ বাসভবনে গিয়ে মরহুমের স্ত্রী ও স্বজনদের সাথে দেখা করেন এবং মর্মাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামীবিস্তারিত


ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবসের আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান

এই দিনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য স্মরণীয় ঐতিহাসিক দিন

৮ ডিসেম্বর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস। দীর্ঘ ৯ মাসের সম্মুখযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ এই দিনে বিনা যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর। ৭ ডিসেম্বর রাতের আঁধারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ছেড়ে আশুগঞ্জের দিকে পালাতে থাকে। ফলে ৮ ডিসেম্বর বিনা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে প্রবেশ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মুক্ত ঘোষণা করে। ঐ দিন সকাল ৯টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন মুক্তি যুদ্ধের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চল কাউন্সিলরের চেয়ারম্যান জহুর আহমেদ চৌধুরী। দিবসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার ব্যাপক আয়োজনে পালন করা হয়েছে।বিস্তারিত


কসবায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে হত্যার হুমকি

বায়েক ইউপি সচিব সাজুসহ ৪জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ

কসবা প্রতিনিধি :ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার পশ্চিম ইউনিয়নের আকছিনা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক পোষ্ট মাষ্টার মরহুম জহিরুল আলম মিলনের পরিবারকে মিথ্যা মামলা, হামলা দিয়ে হয়রানিসহ হত্যার করার হুমকি প্রদানের অভিযোগে একই পাড়ার আবু হাসান সাজু ( ৫৫) গংদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি দায়ের করা হয়। পেনাল কোড আইনের ৪২৭/ ৫০৬ ধারায় অপরাধ প্রমাণে বিজ্ঞ আদালতে সাজুসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন কসবা থানার পুলিশ। ঘটনা প্রকাশ যে, গত ২০ নভেম্বর ২০১৭ইং কসবা উপজেলার কসবা পশ্চিম ইউপির আকছিনা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম জহিরুল আলম মিলনের স্ত্রী মোছা: ফাতেমা বেগম (৫৫) একই পাড়ারবিস্তারিত


মুক্তিযোদ্ধা সংসদ- সন্তান কমান্ডের সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার হারুন অর রশিদ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সন্তানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ বলেছেন, পশ্চিম পাকিস্তানী শোষক শাসকের কবল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে মুক্তিযোদ্ধারা মিত্র বাহিনীর সহায়তায় মরণপন লড়াই করে দেশমাতৃকার বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। বিশ্ব মানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত করেছেন মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সকল মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পূর্ব রণাঙ্গনে আখাউড়ার পর পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উদযাপন উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ- সন্তান কমান্ড ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগে র‌্যালী পরবর্তীতে পৌর কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিতবিস্তারিত


সরাইল মুক্ত দিবস পালিত

মোহাম্মদ মাসুদ, সরাইল ॥স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর আবারও অত্যন্ত ঝাঁকঝমক পূর্ণভাবে পালিত হয়েছে সরাইল মুক্ত দিবস। আনন্দে ভাসছিলেন উপজেলার সকল মুক্তিযোদ্ধারা। তোরণ ও ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে উপজেলা সদর। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর সরাইল পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী মুক্ত হয়। ১৯৭১ সালের এই দিনে সরাইল থানা চত্বরে উত্তোলন করা হয় লাল-সবুজের পতাকা। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা নানা কর্মসূচিতে ছিলেন ব্যস্ত। আর (৮ সিসেম্বর) শুক্রবার সকালে জাতীয় ও সংগঠনের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করেন উপজেলা আ’লীগের সাবেক সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল হালিম ও কমান্ডার ইসমত আলী।বিস্তারিত


৮ ডিসেম্বর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস

৮ ডিসেম্বর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস। একাত্তরের এইদিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর হানাদার মুক্ত হয়। শহরটি পরিণত হয়েছিল ধ্বংস্তুপে। বিভিন্নস্থানে পড়েছিল লাশ আর লাশ। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া মুক্ত হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়। মুক্তিবাহিনীর একটি কোম্পানী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দক্ষিন দিক থেকে শহরের দিকে অগ্রসর হয়। ৭ ডিসেম্বর মধ্যে পাক বাহিনী বিনা যুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ত্যাগ করে। একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর সকালে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে প্রবেশ করে। সকালে মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাঞ্চলীয় জোনের প্রধান জহুর আহমেদ চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুরাতন কাচারী ভবন সংলগ্ন তৎকালীন মহকুমা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকেবিস্তারিত