Main Menu

নবীনগর বাইশমৌজা বাজারে জমে উঠেছে পশুর হাট

+100%-

mouzaআমিনুল ইসলাম,নিজস্ব প্রতিবেদক :: নবীনগর উপজেলার সর্ববৃহৎ বাইশমৌজা বাজারে মঙ্গলবার পশুর হাটে জমজমাট বেচাকেনা শুরু হয়েছে।তবে হাটে কোরবানির পশু আসছে কম।এ বছর কোরবানির হাটে বিদেশী গরুর আমদানি কম হওয়ায় দেশী গরুর চাহিদা বেড়ে গেছে।আর এ সুযোগে গরুর চড়া দাম হাঁকছেন ব্যবসায়ীরা।

আজ মঙ্গলবার বাইশমৌজা বাজারে বিরাট হাট বসেছিল।বাজারে বিরাট গরু-ছাগলের হাট বসে। এসব হাটে দেশী ছাড়াও বিদেশী গরুতে ভরপুর বলে সংশ্লিষ্ট বাজার ইজারাদাররা জানান। গত কিছুদিন ধরে নবীনগরে বিদেশী গরু আসার হার কমে গেছে।স্বাভাবিক সময়ে যে হারে গরু নবীনগরে আসত কোরবানি উপলক্ষে সে পরিমাণের গরু আসছে না। স্থানীয় খামারিরা হাটে যেসব দেশী গরু তুলছেন তার চড়া দাম হাঁকছেন।গত ২-৩ দিন গরু কিনতে অনেকেই বাজারে গেলেও অধিকাংশ ক্রেতা গরু না কিনে ফিরে যাচ্ছেন।

বাইশমৌজা গরুর বাজারে কোরবানির গরু কিনতে আসা ক্রেতা মোঃশফিকুল ইসলাম জানান, বাজারে বিদেশী গরু কম।তবে দেশী গরু বেশি উঠলেও বিক্রেতারা অনেক বেশি দাম হাঁকছেন।এতে সাধ্যের মধ্যে কোন হিসাব মিলছে না। তিনি বলেন,গত বছর যে গরু ৩৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে সে গরু এ বছর ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গরুর দাম না কমলে মধ্যবিত্ত অনেক পরিবারকেই কোরবানি দিতে হিমশিম খেতে হবে। বাইশমৌজা বাজারের ইজারাদার রতন মিয়া জানান, চড়া দামের কারণে অনেক ক্রেতারা মঙ্গলবার সাপ্তাহিক গরুর হাটের দিন গরু দেখেই ফিরে গেছেন। বাজারে ওইদিন প্রচুর গরু উঠলেও তেমন বেচাকেনা হয়নি। তবে আগামী শনিবার থেকে পুরোদমে বেচাকেনা শুরু হয়েছে।

এ ছাড়া হাট পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিটি হাটে আসা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ঈদের আগের দিন পর্যন্ত বাজারে গরুর হাট বসবে।






Shares