Main Menu

নবীনগরে জাতীয় যুব সংহতীর ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষনা

+100%-

মিঠু সূত্রধর পলাশ, নবীনগর প্রতিনিধি:: আগামীতে জাতীয় পার্টিকে শক্তিশালী করতে জাতীয় যুব সংহতি কে শক্তিশালী করতে হবে,আমার জিবনডা গেছে এই জাতীয় পার্টি করতে করতে,আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি করে যাব,আপনারা প্রত্যেক ইউনিয়নে সুন্দর ভাবে জাতীয় পার্টির কমিটি গুলো গুছান,আমার বিশ্বাস আমার ছেলে কাজী মামুন একদিন নবীনগরের এমপি হবেন লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন জাতীয় যুব সংহতি কতৃক আয়োজিত জাতীয় যুব সংহতীর কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কাজি মামুনুর রশিদের পিতা লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারন সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম শুক্কুর মিয়া।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে শুক্রবার বিকেলে উপজেলার লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে জাতীয় যুব সংহতী লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন শাখা’র কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা জাতীয় যুব সংহতীর সাবেক সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আলামিন হোসেনের সঞ্চালনায় ইউনিয়ন জাতীয় যুব সংহতীর সভাপতি মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টি নেতা মোহাম্মদ ইদ্রিস আলি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম,উপজেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মহসিন মিয়া,ইব্রাহীম পুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি মোশারফ হোসেন সরকার,জিনদপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ ছবির আহাম্মদ, উপজেলা জাতীয় যুব সংহতীর সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান হাবিব, ১নং যুগ্ম আহবায়ক জিয়া আলম,যুগ্ম আহবায়ক মুখলেছুর রহমান অপু,লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন জাতীয় যুব সংহতীর সাধারন সম্পাদক বিল্লালহ হোসেন,সহ-সভাপতি শাহীন আলম,সাবেক ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া সহ জাতীয় পার্টির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কর্মীসভা শেষে বিগত দিনে লাউর ফতেহপুর ইউনিয়নে দায়িত্ব থাকা ইউনিয়ন জাতীয় যুব সংহতীর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামকে আহবায়ক এবং মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন কে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করেন।ঘোষিত আহবায়ক কমিটি আগামী ২ মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করার নির্দেশ দেন উপজেলা জাতীয় যুব সংহতীর নেতৃবৃন্দরা।






Shares