Main Menu

নবীনগরে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলনের অপরাধে আটক ৪

+100%-

dsresarএস এ রুবেল:: ড্রেজার দিয়ে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নবীনগর উপজেলার মেঘনা তীর ঘেষা চরলাপাং গ্রাম নদীগর্ভে বিলীনের আশংকা দেখা দেয়ায় চরলাপাং গ্রামবাসী (২৮ মে ২০১৬) নবীনগর প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অভিযোগ করেন, মেঘনার ভাঙ্গনে চরলাপাং মৌজার ১,২ ও ৫ নং শিটের সম্পুর্ণ অংশ এবং ৬নং শিটের অর্ধেক অংশ নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে ৷ গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, বাজার কবরস্থান, ঈদগাহ, ডাকঘর, স্যাটেলাইট ক্লিনিক যে কোন মুহুর্তে বিলীনের পথে। এ ব্যাপারে গ্রামবাসী জরুরী ভিত্তিতে প্রশাসনিক পদক্ষেপ কামনা করছেন। এ বিষয়ে বিভিন্ন গনমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

গনমাধ্যমে প্রকাশিত ও সংবাদ সম্মেলন করার পর গতমাসের ২৭ জুন মেঘনা তীরবর্তী চরলাপাং গ্রামের নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শণ করেন নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ সাইফুল্লাহ।

এতকিছুর পরও থেমে থাকেনি বালি উত্তোলন। আজ শনিবার (১৬/৭) দুপুরে নবীনগর থানা পুলিশ অবৈধ ভাবে ড্রেজার মেশিন দ্বারা বালি উত্তোলনের অপরাধে চরলাপাং মৌজা থেকে ৪ ব্যাক্তিকে আটক করেন।

আটককৃত ব্যক্তিরা হল,

১। ফায়েজ উদ্দিন (২৮) পিতা-ইদ্রিছ মিয়া সাং-সওদাগরকান্দি, থানা-রায়পুরা,

২। আব্দুর রাজ্জাক (২৮) পিতা-মৃত হান্নান মিয়া সাং-নেকজানপুর, থানা-নরসিংদী সদর

৩। বাবুল মিয়া (৪৪) পিতা-মৃত আবু তাহের সাং-কাজীরকান্দি, থানা-নরসিংদী সদর

৪। আলী আকবর (২১) পিতা-মৃত মোহাম্মদ হোসেন, সাং-ভক্তপাড়া, থানা-কমলনগর, জেলা-লক্ষীপুর।

উক্ত আসামীদের বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন/২০১০ এর ১৫(১) ধারার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, ০৭ (সাত) দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।






Shares