Main Menu

নবীনগর উপজেলা যুবলীগ সভাপতির ওপর হামলা:: আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ

+100%-

%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%80%e0%a6%97-%e0%a6%b8%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%b8-%e0%a6%86%e0%a6%b2%e0%a6%aeডেস্ক ২৪:: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সাম্স আলমের ওপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার সন্ধ্যায় স্থানীয় লঞ্চঘাট সংলগ্ন স্থানে হামলার ঘটনাটি ঘটে। রাতেই মুমূর্ষু অবস্থায় সদর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে কর্তব্যরত ডাক্তার দ্রুত ঢাকায় প্রেরণ করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সন্ধ্যায় ওই নেতা কফি টাইম্স থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ১০/১২ জনের একদল যুবক অতর্কিতে তার ওপর হামলা চালিয়ে মাটিতে ফেলে এলোপাথারি লাথির আঘাত করতে থাকে। কিছুক্ষণ পর তাকে রাস্তার ওপর ফেলে যুবকরা পালিয়ে যায়। জানা যায়, ওই দিন সকালে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দিবস উপলক্ষে স্থানীয় দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধন ও আলোচনা সভায় বক্তব্য দেয়াকে কেন্দ্র করে যুবলীগ নেতা ও হাইস্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্য গোলাম মোস্তফার সঙ্গে যুবলীগ সভাপতি কথা কাটাকাটি হয়।

খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: ইউনুছ আলী, ওসি ইমতিয়াজ আহম্মেদ, ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মেজবাহ উদ্দিন আহম্মেদ, আওয়ামীলীগ নেতা জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহন, এড.শিব শংকর দাস, সুজিত দেব, জসীম উদ্দিন, নাছির উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হাসপাতালে ছুটে আসেন।

হাসপাতালে আহত যুবলীগ সভাপতি সামস্ আলম বলেন, ‘আমি দলীয় বিভিন্ন গ্রুপিং ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। যুবলীগ নেতা গোলাম মোস্তফা ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. ফারুকের নেতৃত্বে আমার ওপর এ হামলা চালানো হয়।’ এদিকে এ ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আতংক বিরাজ করছে, গুঞ্জন শোনা যায়, আগামী ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচনে নবীনগর থেকে কাউন্সিলর পদের প্রার্থীদের দ্বন্দ্বের জের ধরে যুবলীগ সভাপতির ওপর এ হামলা চালানো হয়।

নবীনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমিতিয়াজ আহমেদ জানান, ঘটনার পর থেকে শহরে পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে। এ ঘটনায় রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোন মামলা হয়নি।






Shares