Main Menu

পর্যায়ক্রমে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া হবে-মোকতাদির চৌধুরী এম.পি

+100%-

ডেস্ক ২৪::প্রধান মন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব, বিশিষ্ট লেখক, মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি বলেছেন, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলেই দেশের উন্নয়ন হয়। অন্যরা ক্ষমতায় গেলে নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করে। তিনি গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় বিজয়নগর উপজেলার হরষপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের উদ্যোগে আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। হরষপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সারোয়ার রহমানের সভাপতিত্বে ইউনিয়নের একতারপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোকতাদির চৌধুরী এম.পি আরো বলেন, উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রত্যয় নিয়ে আমি নির্বাচন করেছি। তিনি বিজয়নগরের রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন, পর্যায়ক্রমে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া হবে। বিজয়নগরের সকল উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, শিক্ষা- দীক্ষায় আলোকিত বিজয়নগর গড়ে তোলা হবে। তিনি বলেন, দেশ যখন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখন বিএনপি -জামাত জোট দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তারা দেশে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। তিনি বলেন, বিএনপি – জামাতের যে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে আওয়ামীলীগের নেতা- কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে ধংসাত্মক কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবেনা। জনসভায় পাচগাঁও গ্রামের বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম, একতারপুরের কাছম আলী ও হাজী আলাউদ্দিনের নেতৃত্বে শতাধিক বিএনপি নেতা- কর্মী আওয়ামীলীগে যোগদান করেন। জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হেলাল উদ্দিন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঞা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডঃ তানবীর ভূঁইয়া, সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল হান্নান রতন ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফয়জুন্নাহার টুনি ও জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস।






Shares