Main Menu

দ্রুত বিচার আইনে কসবা পৌর মেয়র ও বিএনপির সভাপতি ইলিয়াছ সহ ৯জনের বিরুদ্ধে মামলা: মিশ্র প্রতিক্রিয়া

+100%-

খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী,কসবা প্রতিনিধি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া):: কসবা পৌর মেয়র ও কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া(৫০) পিতা মৃতঃআব্দুল খালেক ও ছোট ভাই জাহাঙ্গীর মিয়া(৩৫) সর্ব সাং খাড়পাড়া,কসবা সহ ৯জনের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে কসবা থানায় ২৮ নভেম্বর রাতে মামলা দায়ের হয়েছে । একই গ্রামের গেদু মিয়া(৪২) পিতা-আব্দুল রহিম(মানিক মিয়া) মামলাটি বাদি হয়ে বরেছেন। মামলার বাদী তাঁর এজাহারে উল্লেখ করেন,   গত ২৬ নভেম্বর বুধবার সকাল ৭টায় কসবা পৌর মেয়র ও কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়ার হুকৃমে আসামীরা পরিকল্পিত ভাবে লাঠি-সোটা,ছেনী,কিরিজসহ লোহার রড নিয়ে গেদু মিয়ার বাড়ি ঘর,দরজা,কুপিয়া ভাংচুর করে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিসাধন করেন।বাদি গেদু মিয়ার সুকেছের গ্লাস ভেংগে নগদ ৩২ হাজার টাকা নিয়ে যায় বলে মামলায় উল্লেখ করেন।


এই নিয়ে এলাকায় থমথমভাব বিরাজ করছে। যেকোন সময় বড় ধরণের অঘটন ঘটতে পারে বলে এলাকাবাসী জানান। বাদি গেদু মিয়া জানান, বিবাদি মুহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া বিষয়টি নিরসরণ করার কথা বলে তাঁরই হুকুমে এই হামলা চালিয়ে এই অবস্থা করেছেন। এই দিকে কসবা পৌর মেয়র মুহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া জানান, একজন মেয়রের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা থানায় এফআইআর করার বিষয়টি আমাকে সহ এলাকার মানুষকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এই বিষয়ে কসবা পৌর কাউন্সিলর কামাল উদ্দিন জানান এই বিষয়টি মিমাংসা কল্পে  কসবা পৌর মেয়র মুহাম্মদ ইইলয়াছ মিয়া,  সাবেক মেম্বার আতিকুল ইসলাম বাবলু কে আহবায়ক ও ইদন মিয়াকে যুগ্ম আহবায়ক করে পৌর কাউন্সিলর আবু জাহের,জাহাঙ্গীর আলম কাউন্সিল প্রমুখকে নিয়ে  কমিটি করে(২৯নভেম্বর), শনিবার সকালে এক শালিশী বসে শেষ করার  দায়িত্ব প্রদান করেন।  কিন্ত  শালিশি বসার কথা মেনে গিয়ে সভার পূর্বেই শুক্রবার ২৮ নভেম্বর রাতে পরিকল্পিত ভাবে মেয়রকে প্রধান আসামী করে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করার বিষয়টি আমাদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। কসবা থানার ওসি মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কসবা থানার ৬২ নং মামলাটি তদন্ত করছেন উপ পুলিশ পরিদর্শক মোঃ মজিবুর রহমান(৩) ।   






Shares