Main Menu

কসবায় ৩ বছর পর আইনি ভাবেই ফিরে পেল দোকান ভিটি, নিরীহ পরিবারটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ১৬ লাখ টাকা

+100%-

কসবা প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পৌরসভা কর্তৃক বরাদ্ধ প্রাপ্ত মোঃ দেলোয়ার হোসেন পিতা মৃত-আবুল হোসেন সাং-দক্ষিণ কসবা,পূর্র্বে দোকান নং-৯,বর্তমানে জেলা পরিষদ অংশের ৬ নং দোকানটি বরাদ্ধ দেওয়া হয়। অবশেষে আব্দুল লতিফ,পিতা মৃত-আলী আহাম্মদ গ্রাম-কাইমপুর(কসবা) উক্ত দোকানটি দেওয়ানি মামলায় বর্ণনা ও জবান বন্দিতে দেলোয়ার হোসেন থেকে খরিদের বিষয় উল্লেখ্য করে।যাহার কোন রেজিষ্ট্রি বায়না বা দলিল নাই।এছাড়া দেলোয়ার হোসেনের নামে দোকানের বরাদ্দ থাকা সত্বেও কিভাবে কসবা পৌরসভা কর্তৃক আব্দুল লতিফের নামে উক্ত দোকানটি চুক্তিপত্র সম্প্রাদিত হয়েছে এই বিষয়ে বার বার  আবদুল মান্নান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া গত ১১/০৯/১৩ইং,০৬/১১/১৩ইং,০২/১২/২০১৩ইং তারিখ হইতে পর্যায়ক্রমে তিনটি স্বারকে কসবা পৌরসভাকে পত্র জারী করেও দোকান বরাদ্ধ সংক্রান্ত)কোন মতামত পাওয়া যায়নি। যার ফলে আবদুল মান্নান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা,জেলা পরিষদ স্ব স্বাক্ষরে গত ০৩-০২-২০১৪ইং আবদুল লতিফ পিতা মৃত-আলী আহাম্মদ গ্রাম-কাইমপুর(কসবা)জেলা পরিষদ কসবা সুপার মার্কেটের পূর্বে০৯(নয়) ও বর্তমানে(ছয়) নং দোকানের বরাদ্দ গ্রহীতা না হওয়ায় ২৪-০৭-২০১৩ইং তারিখে আপনার সাথে এ জেলা পরিষদ কর্তৃক সম্পাদিত চুক্তিপত্রটি এতদ্বারা বাতিল করেন।এবং প্রকৃত দোকান মালিক মোঃদেলোয়ার হোসেন,পিতা-মৃত আবুল হোসেন,গ্রাম দক্ষিণ কসবাকে আইনগত ভাবে তার নামেই বরাদ্দ প্রদান করেছেন। দোকান বরাদ্দ বাতিলের পত্রটি স্বারক নং-জেপঃব্রাহ/ ৩৫/১(১) মেয়র,কসবা পৌরসভা,ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে প্রদান করেন। উক্ত দোকান ভিটির প্রকৃত মালিক যত্নবান হয়ে দোলোয়ার হোসেন বিধি মোতাবেক  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ তহবিলে গত ০৬/০২/১৪ইং জুলাই/১৩ থেকে ফেব্রুয়ারি/১৪ইং হিসাব নং-এসটিডি-৭,নগদ ৬হাজার ৩শত ৭০টাকা ও গত ০৬-০৩-১৪ইং মার্চ,এপ্রিল/১৪ইং হিসাব নং-৫ নগদ, ১হাজার ৫শত ৯৩ টাকা দোকান ভাড়া পরিশোধ করেন।এই দিকে দোকান মালিক দোলোয়ার হোসেন লিখিত ভাবে গত ১৮/০২/২০১৪ইং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কসবার বরাবরে জেলা পরিষদ কর্তৃক বরাদ্দপ্রাপ্ত দোকানের যাবতীয় প্রমান পত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করে অবহতি করান। অপরদিকে একই ভাবে কসবা পুরাতন বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে গত ০৮-০২-২০১৪ইং অবহতি করান। রোববার(৯মার্চ) বরাদ্দকৃত দোকানটির মালিকের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন জানানআমার ছোট ভাই মোঃদেলোয়ার হোসেন পূর্বেও মালিক ছিলেন।আব্দুল লতিফের সাথে  দীর্ঘ ৩বছর আইনি লড়াইয়ে বিভিন্ন ভাবে আমার পরিবার প্রায় ১৫/১৬ লাখ টাকা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে মানবতার জীবন যাপন করতে হচ্ছে।বর্তমানেও আবদুল লতিফ উক্ত দোকানটি হাতিয়ে নিতে বিভিন্ন ভাবে ফন্দিফিকির করছেন বলেও জানান।এই বিষয়ে আবদুল লতিফকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন,আইনগত ভাবে দোকান ভিটি পায়নি, তাই বাড়াবাড়ি করার প্রশ্নই উঠে না।তবে আইনি লড়াই হবে জানান। এই দিকে দোকানমালিক মোঃ দেলোয়ার হোসেনের বরাদ্দকৃত কসবা পৌর মার্কেটের উক্ত দোকানটি অর্থের অভাবে মোঃসমুন মিয়া, পিতা -মোঃ তুতা মিয়া ভুইয়া,গ্রাম-নোয়াপাড়া,কসবার কাছে ০৫-০২-২০১৪ ইং হইতে ০৪-০২০২০১৫ ইং ১বছর মেয়াদ কালে অস্থায়ী দোকান ভাড়া প্রদান করে উভয় পক্ষই স্বাক্ষর করেন চুক্তি নামায়।  

প্রমান পত্র  সংযুক্ত –






Shares