Main Menu

কসবা সদরের মানুষ এখন সস্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি

+100%-

কসবা প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা পৌর সভাধীন কৃঞ্চপুর, বগাবাড়ী, মরাপুকুর পাড়, কাঞ্চন মুড়ী,পানাইয়ার পাড়, হাকর গ্রামের মানুষ গুলো হাতে গুনা কিছু সস্ত্রাসীর কাছে জিম্মি সহ দিশেহারা হয়ে পরেছে। এলাকার নারী-পুরুষ ঘর থেকে নিরাপদে বেড় হতে পারছে না।  তাদের সস্ত্রাসী কর্মকান্ডের  অপরাধের ফলে মানুষ একের পর এক থানায় মামলা দায়ের করলেও পুলিশ মূল সস্ত্রাসীদেরকে গ্রেফতার করতে পারেনি। যার ফলে  সস্ত্রাসীরা অধিক হারে মাথা চারা দিয়ে দিনের পর দিন অপরাধের তান্ডব চালিয়ে যেতে দ্বিতাবোধ  করেনি। এই সস্ত্রাসীরা একটি অপরাধ দলের দলনেতা। তাদের কে শেল্টার দিচ্ছে একটি প্রভাবশালী পরিবার বলে বিশেষ সূএটি জানান। এই  প্রভাবশালী পরিবারটি তাদেরকে ছায়ার মত প্রশ্রয় দিয়ে আসছে বলে নামপ্রকাশ না করা সত্বে জানান।
উক্ত সস্ত্রাসীদের দ্বারা এলাকায় লাউ চুরি, পাতা চুরি, ডেক চুরি, সিধেল চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, দাঙ্গা,  নারী নির্যাতন, লোট তরাজ, মারামরি, রক্তাত জখম সহ এই যাবৎ অর্ধশতাধিক মামলা কসবা থানায় ও বিজ্ঞ আদালতে দায়ের করা রয়েছে। দিনের পর দিন এলাকার মানুষ এই সস্ত্রাসীদের ভয়ে অনেক সংঘটিত অপরাধের  ঘটনা মামলা দায়ের করছে না। কারণ একটাই ভয়, কখন যেন কার জীবনের বাতি নিভে যায়। তাদের দ্বারা এলাকার সম্মানীত ব্যক্তিরাও রেহায় পায়নি। গত  ১৫ আগষ্ট দিন দুপুরে কসবা পৌরসভা  বগমান রোড থেকে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া গ্রামের ইউসুফ মিয়া তার ভগ্নিপতি কৃঞ্চপুর জলিল মিয়ার বাড়ি থেকে বিদেশগামীর ১০লাখ টাকা  নিয়ে যাএাকালে চিহিুত সস্ত্রাসী সুজন মিয়া(২৫) পিতা-দানু মিয়া, সাজিদ মিয়া(২৬) পিতা-নাছির পাঠান, রফিক মিয়া (৪৫),খাইরুল মিয়া(২২) সহ অজ্ঞাতনামা ৫জন পথ গতিরোধ করে উক্ত টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। কসবা পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে রফিক মিয়া(৪৫)কে গ্রেফতার করেন। ইউসুফ মিয়া বাদি হয়ে দ্রুত বিচার আইনে কসবা থানা মামলা নং ৩২ তাং-১৫-০৮-২০১৩ইং ৪জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করে। বাকি আসামীরা পালিয়ে যায়। কসবা থানার অর্ধশতাধিক মামলার আসামী সস্ত্রাসী সুজন মিয়া ও সাজিদ মিয়া গংরা ছিনতাই মামলার স্বাক্ষীদের বাড়িতে অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে রাতে অন্ধকারে এসে ছিনতাইয়ের ব্যাপারে মুখ খোললে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে বলে বাদী ও মামলার স্বাক্ষীরা গতকাল জানান। এলাকাবাসী সস্ত্রাসী সুজন ও সাজিদকে গ্রেফতারের জোর দাবী জানান।






Shares