Main Menu

৯বছর পর যুবলীগের সম্মেলন, কমিটি ঘোষণা না করেই বিজয়নগর ছাড়লেন নেতারা

+100%-

মনিরুজ্জামান পলাশ ঃ বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে চম্পকনগর স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন  ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদে স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম ওবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।  সম্মানিত অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম।

উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি এডভোকেট শাহানুল ইসলাম। উপজেলা যুবলীগের সভাপতি  রফিকুল ইসলাম মাস্টারের সভাপতিতে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান চপল, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন,  যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পাবলিক প্রসিডিউটর অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট তানভীর ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক আল আমিনুল হক আমিন, সদস্য আশিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ও শিরিন শিলা প্রমূখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে র আ ম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী এমপি বলেন, মুসলিম লীগ ও বিএনপি’র মত অবস্থা বরণ করতে না চাইলে জনগণের জন্য কাজ করতে হবে। উন্নয়ন কত হবে এবং যেউন হয়েছে তা ধরে রাখতে হবে । ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ কে বিএনপির আজকের অবস্থায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগের সম্পর্ক জনগণের সাথে ছিল বিধায় সে অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পেরেছিল।।

এ সময় শেখ ফজলে নাঈম বলেন, আগামী নির্বাচনে আমাদের জয়ী হতে হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথাগুলো জনগণের মাঝে তুলে ধরতে হবে। আমরা উন্নয়ন করে গেলাম কিন্তু জনগণকে সে কথা জানালাম না তাহলে ইউনিয়নের কোন মূল্য নেই।  পদ্মা সেতু, বন্ধু টানেল, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস,  এক্সপ্রেসওয়েসহ জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল উন্নয়নের তথ্য ও জনগণের মাঝে তুলে ধরতে হব।

এদিকে প্রথম অধিবেশন শেষে চম্পকনগর স্কুল এন্ড কলেজের হল রুমে দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়। সেখানে কাউন্সিলর ও প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রার্থীদের ভাইভা নেয়ার পর কোন কমিটি ঘোষণা না করে কেন্দ্রীয় নেতাদেরসহ বিজয়নগর ত্যাগ করেন জেলার নেতারা।






Shares