Main Menu

কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম কলেজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।

+100%-

৭ই মার্চ ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ তারিখে কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম কলেজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার” এ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য (World Documentary Heritage) হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় অত্র কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায়- প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই এর সাবেক সহ-সভাপতি অত্র কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। সভায় সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ জহির উদ্দিন।

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের প্রত্যক্ষদর্শী তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রধান অতিথি আলহাজ্ব কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ঐদিনের বঙ্গবন্ধুর দিক নির্দেশনা মূলক স্মরণীয় ভাষণ রেসর্কোস ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) উপস্থিত থেকে শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল। তিনি ভাষণের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ইউনেস্কোর স্বীকৃতিদানের পূর্বেই আমাদের এ ভাষণটি সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাভক ও আপামর জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা উচিত ছিল। বিপুল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিতে সভায় তিনি সম্মানিত শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে ৭ই মার্চের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে ক্লাশে আলোচনা করার আহবান জানান।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি ইউনেস্কো কর্তৃক (ডড়ৎষফ উড়পঁসবহঃধৎু ঐবৎরঃধমব) হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় ইউনেস্কোকে তিনি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। প্রধান অতিথি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, দলমত নির্মিশেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্থান সবার উর্ধ্বে রাখতে হবে। তিনি শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করার আহবান জানান। তিনি আরো বলেন, ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম” এর মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাই ব্যক্ত হয়।

অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন বাংলা বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক আহমেদুর রহমান বিনকাস।প্রেস বিজ্ঞপ্তি






Shares