Main Menu

সন্ত্রাসী হামলায় মামলার বাদির বাড়িঘর ভাংচুর, লুটপাট বাদিসহ আহত-৭

+100%-
আকতার হোসেন ভুইয়া,নাসিরনগর সংবাদদাতা ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলাার গোর্কণ গ্রামে ধর্ষনের চেষ্টা মামলার আসামী গ্রেফতারের ঘটনায় প্রতিপক্ষের লোকজন বাদির  বাড়িঘর ভাংচুর,লুটতরাজ ও মহিলাদের উপর হামলা করেছে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার  নাসিরনগর থানায় মামলা হয়েছে।  সন্ত্রাসীরা বাড়ি ওঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর,নগদ টাকা লুটপাট করে প্রায় ২ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে এবং অন্যান্য মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়। এসময় তাদের হামলায় মহিলাসহ ৭ জন আহত হয়।  পুলিশ ও বাদির লোজন জানায়,,গোর্কণ গ্রামের বসির উদ্দিন (বাচ্চ)ু গত ১৬ মার্চ রাতে গোকর্ণ গ্রামের মাফিক মিয়ার স্ত্রী সাহেদা খাতুনকে ধর্ষনের চেষ্ঠা করে মর্মে ২০ মার্চ  থানায় বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে সাহেদা বেগম বাদি হয়ে থানায় নারী ও শিশু নিযার্তন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। নাসিরনগর থানায় মামলা হওয়ার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। ভৈরব র‌্যাব-৯ এর সদস্যরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে  ১১ মার্চ বিকালে বাচ্চুকে গ্রেপ্তার করে সন্ধ্যায় নাসিরনগর থানায় সোর্পদ করেন। এঘটনার জের ধরে  মঙ্গলবার সকালে আসামীর ছেলে শরীফ মিয়ার নেতৃত্বে ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী প্রায় ঘন্টা ব্যাপী তান্ডব চালিয়ে বসতবাড়ির ২টি বাড়ি এবং ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর করে। এসময় তাদের ভয়ে এলাকাবাসী ও এগিয়ে আসতে সাহস পায়নি। সন্ত্রাসীরা দা, লাঠি,ইটপাটকেল দিয়ে হামলা চালিয়ে বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করে। এসময় সাহেদা বেগম(৪৫),বাহাউদ্দিন(৫২),অরুনা বেগম(৪২), জুলসুম বেগম(৫০),পানু বেগম(১৮), নার্গিস আক্তার(২৭),তৌফিক মিয়া(২৬) আহত হয়। আহতদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ও চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এনিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।  এব্যাপারে নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম ফারুক  সন্ত্রাসী ঘটনার কথা স্বীকার করে জানায়, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।






Shares