Main Menu

থলিয়ারায় সেলিম গং আসামীদের আঘাতে গুরুত্বর আহত অলি মিয়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ দিন পর মৃত্যু

+100%-

শামীম উন বাছির ঃ নাটাই ইউনিয়নের থলিয়ারা গ্রামের সেলিম, লিটন, নূর মিয়া তিনসহোদর  ও পিতা হুমায়ূনের নেতৃত্বে ১৪/১৫ আসামী আলী মিয়ার পরিবারের সদস্যদের উপর গত ১৮/০২/২০১৩ ইং  রোজ সোমবার দিবাগত রাত ৯ঘটিকায় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আক্রো পোষণ করিয়া দা, কিরিজ, বল্লম, লোহার রড ইত্যাদি অস্ত্রাদিতে সজ্জিত হইয়া সম্পূর্ণ বেআইনী জনতাবদ্ধে গৃহে প্রবেশ করিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট করে  গুরুতর জখম করে মারাত্মকভাবে আহত করে। আসামীরা শ্লীলতাহানী, প্রায় ১,৭০,০০০/- টাকার অলংকার চুরি করাসহ লক্ষাধিক টাকার আসবাবপত্র ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করে। এ ব্যাপারে আমিন মিয়া পিতা- অলি মিয়া, (গুরুতর জখমী) সাং থলিয়ারা ইউপি নাটাই বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় সেলিম মিয়া, লিটন মিয়া, নূর মিয়া,  উভয় পিতা- হুমায়ূন মিয়া, হান্নান মিয়া, পিতা মৃত শাহজাহান, হুমায়ূন মিয়া,  পিতা-মৃত নান্নু মিয়া, পারুলী বেগম, স্বামী- মোমিন  মিয়া, হালিমা বেগম,  স্বামী-হুমায়ূন, সোহেল মিয়া, পিতা-ওসমান,  সোহাগ মিয়া, পিতা- ঐ সর্বসাং- থলিয়ারা, ইউপি নাটাই থানা ও জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া গং-৮/১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৮৬ তাং- ১৯/০২/২০১৩ ইং ধারা ৪৪৭/৪৪৮/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৫৪/৩৮০/৪২৭/৫০৬
প্যানালকোড। উল্লেখ্য যে, ৯ নং আসামী সোহাগ মিয়াকে ধৃত করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। উল্লেখিত আসামীদের আঘাতের দরুন মারাত্মক আহত অলি মিয়াকে প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে   আনার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সদর হাসপাতাল হইতে জরুরী অবস্থায়    কর্তব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য অলি মিয়াকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। অতপরঃ গত ২২/০২/২০১৩ইং বিকেলে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসারত অবস্থায় অলি মিয়ার মৃত্যু হয়।
নিহত অলি মিয়ার পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। এই অবস্থায় নিহত অলি মিয়ার ছেলে বাদী আমিন মিয়া ও তার পরিবারের সদস্যরা আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার ও তার পিতার হত্যাকারীদের বিচার দাবী করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।






Shares