Main Menu

আ্ওয়ামীলীগ অফিস ভাংচুরের দায়ে বিএনপি নেতা কর্মীদের আসামী করে মামলা দায়েরের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

+100%-

wyvFywvywvব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও সাধারণ সম্পাদক মো: জহিরুল হক খোকন জহির গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতে বলেন,অসহিষ্ণু,প্রতিহিংসা পরায়ন,অবিবেচক শাসক দলের আওয়ামীলীগ অফিস ভাংচুর নিয়ে দায়েরকৃত রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্য প্রনোদিত,ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ্ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন,জনসমর্থনহীন অবৈধ এ সরকারের স্থানীয় কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আসন্ন সদর পৌর নির্বাচনে জেলা বিএনপির জনপ্রিয় সম্ভাব্য প্রার্থীদের এবং দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল ও সাহসী নেতাকর্মীদের নির্বাচনী মাঠ শূণ্য করে খালি মাঠে গোল দিবার তীব্র আকাঙ্খায় হীন ও নিচ মানুষিকতা সম্পন্ন কতিপয় নেতা যে খেলায় মেতে ্উঠেছেন জেলাবাসীর কাছে তা আবার ও স্পষ্ট হল।
আমরা আবারও স্পষ্ট ও দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই আ্ওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ ও মাদ্রাসা ছাত্রদের মধ্যে সংঘটিত সংঘাত ও ভাংচুরের সাথে বিএনপি এবং যাদের আসামী করা হয়েছে তাদের একজনও জড়িত না এবং জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে চ্যালেজ্ঞ ছুড়ে বলতে চাই এর কোনো প্রমাণ প্রশাসন এবং জেলা আ্ওয়ামীলীগ দাড় করাতে পারবে না।
জেলা আ্ওয়ামীলীগ অফিসের সিসিটিভিতে ধারণকৃত ঐদিন ভাংচুর সংঘটিত ঘটনায়ও কোনো তথ্য প্রমাণ দেখাতে পারবে না।পাশাপাশি ১২/১৩ তাং ইং প্রিন্ট ও মিডিয়া ও ধারণকৃত ছবি,ভিড্ওি ফুটেজ,লেখনীতে ্ও এর তথ্য প্রমাণ দেখাতে পারবে না।ঐ সময় কারান্তরীন ছাত্রদল নেতা মাহমুদুর রহমান মাহিন কেও ঐ ঘটনায় আসামী করা হয়েছে, যাহা হাস্যকর।

সদ্য কারামুক্ত বিএনপি তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকমীদের একজনও উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত ছিলনা এবং বিএনপির পক্ষ থেকেও কোন মিছিল করা হয়নি। অথচ বিএনপি নিধনের অংশ হিসেবে তাদেরই আসামী করে মামলা করা হয়েছে।

সবশেষে বিচার বিভাগীয় তদন্তের আগে যেন কাউকে অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানিমূলক মামলায় হয়রানি ও আসামী না করা হয়। প্রকৃত অপরাধি যে কেউ হউক, তার রাজনৈতিক পরিচয় যাই হউক না কেন তাকে আইনের আওতায় আনা হউক।

পাশাপাশি বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ফরমায়েশী মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করার জোর দাবী জানাচ্ছি।প্রেস বিজ্ঞপ্তি






Shares