Main Menu

যৌথবাহিনীর অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।

+100%-

nindaবর্তমান ফ্যাসিষ্ট স্বৈরাচারী সরকার দমন পীড়নের মাধ্যমে বিরোধী দল-মত দমনের ধারাবাহিকতায় বিগত সরকার বিরোধী আন্দোলনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে স্তব্দ করার লক্ষ্যে জেলা বিএনপি তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতা কর্মীর নামে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন একাধিক মামলার দায়ের করে।

গত সোমবার রাতে সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব বুলবুল আহমেদ মুসা, আশুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি ফায়েজুর রহমান, সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খসরু মোল্লা, বাসুদেব ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো: লিয়াকত সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির, জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীকে যৌথবাহিনীর অভিযানের নামে গ্রেফতার করা হয়। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

জেলা বিএনপি তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের এক যৌথসভায় সরকারের এহেন দমন পীড়ন মামলা ও গ্রেফতার এর কঠোর সমালোচনা করে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে নিরপরাধ ষড়যন্ত্রের শিকার গ্রেফতারকৃত সদর উপজেলার যুবদলের সদস্য সচিব বুলবুল আহমেদ মুসা, আশুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি ফায়েজুর রহমান, সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খসরু মোল্লা, বাসুদেব ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো: লিয়াকত সহ গ্রেফতারকৃত কারাবন্দি সকল নেতা কর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে বিবৃতি দেন।

বিবৃতি দাতারা হলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, সাবেক সহ-সভাপতি জিল্লুর রহমান, সহ-সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি মোবারক মুন্সি, সাবেক সহ-সভাপতি হাজী মোঃ জাহাঙ্গীর, সহ-সভাপতি এডঃ গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক সহ-সভাপতি রফিকুল হক, সাবেক সহ-সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডঃ আব্দুল মান্নান, যুগ্ম সম্পাদক (১) এডঃ আনিসুর রহমান মঞ্জু, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডঃ তরিকুল ইসলাম খান রোমা, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক হেবজুল বারী, সাবেক দপ্তর সম্পাদক আলহাজ্ব এ.বি.এম মোমিনুল হক, সাবেক যুব বিষয়ক সম্পাদক এমদাদুল হাসান, সাবেক প্রচার সম্পাদক নজির উদ্দিন আহাম্মেদ, সাবেক সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আবু শামীম মোঃ আরিফ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক বাহার চৌধুরী, সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল ইসলাম চপল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এডঃ শামছুজ্জামান চৌধুরী কানন।প্রেস রিলিজ






Shares