Main Menu

জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল হক খোকন (জহির)।

+100%-

জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, ৯০ এর স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের জেলা ছাত্র ঐক্যের আহবায়ক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মোঃ জহিরুল হক খোকন (জহির)।

গত ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য জেলা বিএনপির উদ্দ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের প্রস্তুতিকালে জেলা পরিষদ মার্কেট এর সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় পুলিশ। মোঃ জহিরুল হক খোকনের জামিনে মুক্তির কথা ছড়িয়ে পড়লে গতকাল বিকাল ৪ ঘটিকায় সময় শত শত নেতাকর্মী ফুলের মালা নিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য উপস্থিত হতে থাকে জেলা কারাগারের সামনে। কারাগার থেকে বের হলে নেতাকর্মীরা ফুলের মালা দিয়ে তাকে বরণ করতে গেলে কারা ফটকের সামনে

এক সংক্ষিপ্ত পথ সভাই নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে জহিরুল হক খোকন বলেন, আমার জামিনে মুক্তির কথা শুনে আপনারা কষ্ট করে এখানে ফুলের মালা নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি চির কৃতজ্ঞ। কিন্তু যেখানে আমাদের প্রাণের নেত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার আদায় এবং গণতন্ত্রকে পূর্ণউদ্ধারের আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বর্তমান ভোটার বিহীন অগণতান্ত্রিক সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত সাজানো মিথ্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে বন্দি আছেন, সেখানে কারো ফুলের মালা নিয়ে শুভেচ্ছা গ্রহণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। যতদিন পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি নিশ্চিত না হবে ততদিন পর্যন্ত আমি কোন ফুলের শুভেচ্ছা গ্রহণ করব না। আগামী দিনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য দলিয় নেতাকর্মীদের প্রতি তিনি আহবান জানান এবং তিনি কারাগরে থাকা অবস্থায় কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ, জেলা, থানা, ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, অংগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, আইনজীবিবৃন্দ সহ যে সকল শুভাকাক্সক্ষীরা তার খোজ খবর নিয়েছেন, সার্বিক মঙ্গল কামনায় দোয়া করেছেন এবং জামিনের জন্য আইনি সহযোগীতার মাধ্যমে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তাদের সকলের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ সময় কারা ফটকে নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলাম, এডঃ গোরাম সারওয়ার ভূইয়া খোকন, যুগ্ম সম্পাদক- এডঃ আনিছুর রহমান মঞ্জু, আলহাজ্ব এ.বি.এম. মোমিনুল হক, আলী আজম, দপ্তর সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, মোঃ শাহ আলম ভূইয়া, এডঃ আলী আজম, কাউছার কমিশনার, মুনির হোসেন, শামীম মোল্লা, শেখ ছাদির, জিয়াউদ্দিন মুন্সী আংগুর, মুজিবুর রহমান মন্টু, সফিকুল রহমান সেন্টু, নজরুল ইসলাম, মোঃ জালাল উদ্দিন, ফারুক কমিশনার, শাহীন মোল্লা, হাজী মিজানুর রহমান, এডঃ ইসমতারা সুলতানা, শামীমা বাছির স্মৃতি, মোঃ মঈনুল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন দিলিপ, এডঃ আব্দুর রহিম গোলাপ, বুলবুল আহমেদ মুছা, আতিকুল হক জালাল, রাশেদুল হক, এডঃ আরিফুল হক মাসুদ, এনামুল হক জুয়েল, সৈয়দ তৈমুর, আজহার হোসেন দিদার, সায়েদুল হক ছানি, মোল্লা সালাউদ্দিন, মোকারাম হোসেন আদি এবং সদ্য কারামুক্ত ছাত্রদল নেতা মোঃ শাহিন প্রমূখ।






Shares