Main Menu

জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে—উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী

+100%-
mp-29.4.14

                                                                                                                 [ফাইল ছবি]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি,পার্বত্য চট্রগ্রাম মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি,বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন,বাংলাদেশ কখনো জঙ্গীবাদীদের আস্থানা হতে পারে না।শেখ হাসিনার সরকার জঙ্গীবাদীদের নির্মূলে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন,যারা আগুন সন্ত্রাস ও নাশকতার মাধ্যমে উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলা বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে অপতৎপরতা চালিয়েছে তাদের আশ্রয়ে-প্রশয়েই জঙ্গীরা সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে-মানুষ হত্যা করছে।তিনি আরো বলেন,জঙ্গীবাদী আচরন,মানুষ হত্যা-অরাজকতা সৃষ্টি করা কোনোভাবেই ইসলাম সমর্থন করে না।জঙ্গীবাদ শান্তি-উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে কাজ করে।তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে তিনি সমাজের সকলকে জঙ্গী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান।

তিনি মঙ্গলবার বিকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি সাবেক পৌর মেয়র হেলাল উদ্দিন,সহসভাপতি তাজ মো.ইয়াছিন, প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের,যুগ্ম-সম্পাদক মঈন উদ্দিন মঈন,সাংগঠনিক সম্পাদক এড.মাহবুবুল আলম খোকন,শাহ আলম সরকার,দপ্তর সম্পাদক তানজিল আহমেদ,শিক্ষা সম্পাদক ব্যারিস্টার জাকির আহমেদ,উপদপ্তর সম্পাদক মো.মনির হোসেন,কার্যকরী সদস্য মোর্শেদ কামাল,এড.শাহানুর ইসলাম,জসিম উদ্দিন।

অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগ সহসভাপতি,পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবীর,সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন,এড.আবু তাহের,এড.নূর মোহাম্মদ জামাল,মুজিবুর রহমান বাবুল,যুগ্ম-সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু,গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন,জাতীয় পরিষদ সদস্য আবুল কালাম ভূঞা সহ সম্পাদকমন্ডলী ও কার্যকরী পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

সভায় সৌদি আরবের মসজিদে নববী,ঢাকার গুলশানের হোটেল আর্টিসান,কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় জঙ্গী হামলার নিন্দা জানানো হয়। আগামী ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ১ আগস্ট থেকে ১৫ দিনব্যাপী ব্যাপক কর্মসুচী পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এ সভায়।






Shares